বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
কৃষি অধিকর্তার সঙ্গে এব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আগে কখনও তাঁকে ভোটের প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। কৃষি ডাইরেক্টরেটে অতিরিক্ত অধিকর্তা, যুগ্ম অধিকর্তা সহ বিভিন্ন পর্যায়ের অনেক আধিকারিককে প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব নেওয়ার চিঠি পাঠানো হয়েছে। তাঁদের এখনও ভোটের ডিউটি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়নি। কৃষি দপ্তর সূত্রে বলা হয়েছে, শীর্ষ পর্যায়ের এতজন আধিকারিক চলে গেলে ভোটের সময় দপ্তর চালানো কঠিন হয়ে পড়ছে। সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরেও একই অবস্থা হবে বলে জানা গিয়েছে। ভোটের কাজে আধিকারিকদের টেনে নিলে দপ্তরের কাজকর্ম ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা থাকছে।
আধিকারিক ছাড়াও পোলিং অফিসার এবং ভোটের অন্যান্য কাজের জন্য সাধারণ কর্মীদের অনেক বেশি সংখ্যায় নেওয়া হচ্ছে। এতে দপ্তরের কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ভোটের বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পরেই নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব টিম প্রচারের ভিডিও ছবি তোলার জন্য নেমে পড়বে। একটি বিধানসভায় একাধিক ভিডিও টিম থাকছে। প্রতি টিমের দায়িত্বে থাকবেন একজন সরকারি কর্মী। এবার রাস্তায় নজরদারির জন্য নাকা টিমের সঙ্গে সরকারি কর্মী থাকবেন। ভোটের খরচের নজরদারি কাজের জন্য সরকারি অফিসে অডিট –অ্যাকাউন্টসের কাজের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের নেওয়া হয়েছে।