বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
গত বছর ১ ডিসেম্বর থেকে রাজ্যে ৫২ হাজার জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বকেয়া পড়েছিল। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে রাজ্যে এসে বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা কলকাতা এবং বিভিন্ন জেলার শীর্ষ পুলিসকর্তাদের কড়া বার্তা দিয়েছিলেন। আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত রিপোর্ট দেখেও খুশি হননি তিনি। এরপর পুলিস তড়িঘড়ি জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানাগুলির ব্যাপারে উদ্যোগী হয়। গত দেড়মাসে পড়ে থাকা ১৭ হাজার ব্যক্তির বিরুদ্ধে ঝুলে থাকা পরোয়ানা কার্যকর হয়েছে। বাকি থাকা ৩৫ হাজার পরোয়ানার ভবিষ্যৎ নিয়েও উদ্বিগ্ন কমিশন। রাজ্য পুলিসের শীর্ষ কর্তাদের তরফে প্রত্যেক জেলার সুপার এবং কমিশনারকে দ্রুত সেগুলি কার্যকর করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, গত নির্বাচনগুলিতে যারা গোলমাল পাকিয়েছিল, তাদের তালিকা দ্রুত তৈরি করতে বলেছে কমিশন। সেই তালিকা ধরে ধরে দুষ্কৃতীদের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কেও বিস্তারিত রিপোর্ট দিতে হবে থানাগুলিকে।
কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে আসার পরেই রাজ্যে ভোটের ঘণ্টা কার্যত বেজে গিয়েছে। যে কোনও সময় ভোট ঘোষণা হতে পারে, প্রত্যেক জেলা প্রশাসনকে এই মর্মে সতর্ক করেছে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর। যাতে প্রস্তুতি চূড়ান্ত থাকে। এই পর্বে শুধু পরোয়ানা নয়, একইসঙ্গে অস্ত্র উদ্ধারের উপর জোর দিয়েছে কমিশন।