রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
নেতাজি ভবন এবং সরকারি সূত্রের খবর, নেতাজির জন্মদিনে সরকারি পদাধিকারী ছাড়া কোনও রাজনৈতিক দলের নেতানেত্রীর সেখানে প্রবেশের অনুমতি দেন না সুগতরা। এদিন সকালে সেখানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যান কিছুক্ষণের জন্য। সুভাষচন্দ্রকে শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি সংক্ষিপ্ত ভাষণও দেন তিনি। কিন্তু তাঁর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও নেতা বা মন্ত্রী ছিলেন না। মোদির সফরের ক্ষেত্রেও সুগতরা একই নিয়মে অনড় থাকেন। শেষ মুহূর্তে সেই নিয়মকে মান্যতা দিতে বাধ্য হয় প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়। ফলে মোদির সঙ্গে যাওয়া কৈলাস বিজয়বর্গীয়, শমীক ভট্টাচার্য, চন্দ্রকুমার বসুর মতো বিজেপি নেতাদের নেতাজি ভবনের বাইরেই অপেক্ষা করতে হয়। সুগত ও তাঁর ভাই সুমন্ত্র প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে নেতাজি ভবনের বিভিন্ন দ্রষ্টব্য জিনিসপত্র দেখান।