দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
সরকারি সূত্রের খবর, এক্ষেত্রে শুধুমাত্র দূরপাল্লার যাত্রীবাহী ট্রেনই নয়। রেগুলার ট্রেন চলাচল শুরু হলে আগের মতোই চালানো হতে পারে শহর ও শহরতলির লোকাল ও প্যাসেঞ্জার ট্রেন। এই ব্যাপারে রেলমন্ত্রকের অতিরিক্ত মহানির্দেশক (জনসংযোগ) ডি জে নারায়ণ বলেছেন, ‘পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করার আগে আমরা নিয়মিত করোনা পরিস্থিতির উপর নজর রাখছি। বিভিন্ন রাজ্য সরকারের সঙ্গেও কথা বলা হচ্ছে। কারণ করোনা পরিস্থিতি রাজ্যভেদে আলাদা। যাত্রীবাহী ট্রেনের স্বাভাবিক পরিষেবা চালুর আগে রাজ্যগুলির কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের কাজ চালানো হচ্ছে।’ রেল বোর্ড সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে সারা দেশে স্পেশাল যাত্রীবাহী ট্রেন হিসেবে এক হাজারের কিছু বেশি মেল/এক্সপ্রেস চলছে। বিভিন্ন জোনে চালানো হচ্ছে ৪ হাজার ৮০৭টি লোকাল ট্রেন। চলছে ১৮৮টি প্যাসেঞ্জার ট্রেনও। অর্থাৎ, করোনা-পূর্ব সময়ে সারা দেশে দূরপাল্লার যত ট্রেন চলত, স্পেশাল হিসেবে তার মাত্র ৬০ শতাংশ চালানো হচ্ছে। অথচ করোনা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নত হওয়ায় প্রতি মাসেই প্রায় ১৫০টি করে স্পেশাল ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধি করছে মন্ত্রক। এহেন অবস্থায় আর স্পেশাল ট্রেন না চালিয়ে আগের মতোই রেগুলার ট্রেন চালানোর ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে চাইছে রেল বোর্ড। তবে রেগুলার ট্রেন চলাচল শুরু হলেও করোনা প্রতিরোধ সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি যথারীতি মেনে চলা হবে বলেই সূত্রের খবর। শুক্রবার আইআরসিটিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই ধাপে ধাপে ট্রেনে ই-কেটারিং পরিষেবা চালু করা হবে।