বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
কয়লা, গোরু পাচারের কালো টাকা কোন কোন প্রভাবশালীর কাছে গিয়েছে, এই নিয়ে এদিন প্রশ্ন করা হয় বিকাশকে। তবে তৃণমূল যুব নেতার ভাই দাবি করেন, তিনি কোনও প্রভাবশালীকে চেনেন না। কারও সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ নেই। এরপর তদন্তকারী অফিসাররা প্রভাবশালীদের কাছে টাকা যাওয়ার নথি তুলে ধরেন তাঁর সামনে। সিবিআই সূত্রে খবর, তাতে প্রথমে কিছুটা অস্বস্তিতে পড়েন বিকাশ। কিছুটা সামলে নিয়ে তিনি জানান, অনুপ মাঝি ওরফে লালার সঙ্গে তাঁর কোনও সম্পর্ক ছিল না। টাকা দেওয়ার চিরকুটের বিষয়ে লালা বলতে পারবেন। তিনি উল্টে সিবিআই কর্তাদের বলেন, লালা কেন তার মাধ্যমে টাকা পাঠাতে যাবে।
এর পাশাপাশি কয়লাকাণ্ডে ইসিএলের আধিকারিকদের ডেকে পাঠানো শুরু করেছে সিবিআই। তাঁদের ভূমিকা যাচাই করার কাজ চলছে। এদিন দুর্গাপুর আসানসোলে কাজ করে যাওয়া এক কর্তাকে ডেকে পাঠিয়ে দীর্ঘক্ষণ জেরা করেন অফিসাররা। ওই কর্তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, তাঁর আমলে দুর্গাপুর আসানসোলে কী পরিমাণ কয়লাচুরির ঘটনা ইসিএলের নজরে এসেছিল। থানায় এই নিয়ে কোনও অভিযোগ হয়েছিল কি না, সেই প্রসঙ্গও ওঠে। ওই কর্তা দাবি করেন, কয়লাচুরির ঘটনা নজরে আসার পরই তাঁরা কিছু এফআইআর করেছিলেন। কিন্তু তার পরিপ্রেক্ষিতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল, তা পুলিস বলতে পারবে। সিবিআই কর্তারা জানতে চান, বেআইনি কয়লা খনি বন্ধে তাঁর আমলে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। ওই আধিকারিক বলেন, তাঁদের সার্ভে টিম যখনই বেআইনি কয়লা খাদানের সন্ধান পেয়েছে, তখনই ব্যবস্থা নিয়েছে।