কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এই বৈঠকে রাজ্য পুলিসের নোডাল অফিসার জ্ঞানবন্ত সিংয়েরও আসার কথা ছিল। কিন্তু পরে সেই সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়। আজ, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ন’টায় তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার অবস্থা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কমিশনের কর্তারা আলোচনা করবেন বলে জানা গিয়েছে। এই বৈঠকের পর সকাল ১০টা থেকে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলবেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। প্রতিটি দলকে ১০ মিনিট করে সময় দেওয়া হয়েছে। তাদের বক্তব্য, অভাব-অভিযোগ শুনে জেলাশাসক, পুলিস সুপার, পুলিস কমিশনারদের সঙ্গে সেব্যাপারে আলোচনা করবেন সুনীল অরোরা। তার আগে অবশ্য আয়কর দপ্তর, শুল্ক, ইডি, ইবি, ডিআরআই প্রভৃতি রেগুলেটরি এজেন্সির কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন নির্বাচন কমিশনের তিন প্রধান কর্তা। এরপর আসবে জেলাশাসক-পুলিস সুপারদের কাছ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে রিপোর্ট নেওয়ার পালা। প্রতিটি জেলার জন্য আলাদা রিপোর্ট তৈরি হয়েছে। জানা গিয়েছে, ভোট যাতে একেবারে সুষ্ঠুভাবে হয়, তার জন্য নির্দেশ দেবে কমিশনের ফুল বেঞ্চ। কোনওরকম পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ দেখলে ভোটের কাজে যুক্ত অফিসারদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শুক্রবার সকালে মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়, স্বরাষ্ট্র সচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদি, রাজ্য পুলিসের ডিজি বীরেন্দ্র সহ সিনিয়র অফিসারদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও তাঁর সহযোগীরা। সেদিন সাংবাদিক বৈঠকও করবেন তাঁরা।