কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ৩৩ জনের মধ্যে নদীয়া জেলায় চারজন, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় দু’জন, পূর্ব বর্ধমান জেলায় দু’জন, বাঁকুড়া জেলায় তিনজন, নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলায় একজন, ডায়মন্ডহারবার স্বাস্থ্য জেলায় একজন, মুর্শিদাবাদ জেলায় পাঁচজন, মালদহ জেলায় চারজন, উত্তর দিনাজপুর জেলায় একজন, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় একজন, জলপাইগুড়ি জেলায় তিনজন, কোচবিহার জেলায় তিনজন, আলিপুরদুয়ার জেলায় দু’জন এবং কালিম্পং জেলায় একজনকে নিয়োগ করা হয়েছে। ওই নির্দেশিকায় প্রত্যেকের নাম দিয়ে তাঁদের কোন জেলার কোন হাসপাতালে পোস্টিং, তার পূর্ণাঙ্গ তালিকাও দেওয়া হয়েছে।
বিভাগীয় ওয়েবসাইট থেকে নিয়োগপত্র ডাউনলোড করতে বলা হয়েছে।
এই ৩৩ জনের মধ্যে দু’জন পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তিও রয়েছেন। স্বভাবতই তাঁরা খুশি। কাজে যোগ দেওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে পুলিস ভেরিফিকেশন এবং ১৫ দিনের মধ্যে মেডিক্যাল পরীক্ষা করাতে বলা হয়েছে। অফিসের সংশ্লিষ্ট প্রধানকে ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে।
এবিপিএমএমটিএ-র রাজ্য সভাপতি মনোজ চক্রবর্তী বলেন, এই ৩৩ জনের মধ্যে বেশিরভাগই স্বাস্থ্যদপ্তরেই চুক্তিভিত্তিক কাজে যুক্ত ছিলেন। ৫০ বছর যাঁদের বয়স তাঁরা মামলার সূত্রে ইন্টারভিউয়ে ডাক পেয়েছিলেন। তাতে সফলও হয়েছেন। বছর খানেক আগে এই ইন্টারভিউ হয়েছিল। এক বছরের মধ্যেই নিয়োগ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করে সফল প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করায় আমরা সরকারকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে এই ৩৩ জন সফল প্রার্থীকেও সংগঠনের তরফে আমরা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। কারণ, তাঁরাও দীর্ঘ প্রতীক্ষার শেষে একটি রেগুলার পোস্টে জয়েন করছেন। এতে তাঁদের জীবিকা ও ভবিষ্যৎ আরও অনেক বেশি সুরক্ষিত হল।