পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিশ্বভারতীর পৌষমেলা প্রাঙ্গণ ঘেরা নিয়ে বিতর্কের জেরে গত বছরের ১৭ আগস্ট তা পরিকল্পিতভাবে ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। তারই জেরে হওয়া মামলা সূত্রে আদালত বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়, বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল (এজি) ও কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেলকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করেছিলেন। এজি পদত্যাগ করলেও আদালত চেয়েছিল, বিশ্বভারতীর পঠনপাঠন ও আশ্রমিক ব্যবস্থার নিরাপত্তা বজায় রাখতে কমিটি আলাপ আলোচনার পথে চলে সমস্যার সমাধান সূত্র তৈরি করুক। সরকারি অফিসারদের দিয়ে বিশ্বভারতী চত্বরের সীমানা নির্ধারণের ব্যবস্থা করে দিক। এদিনের শুনানি সূত্রে জানা গিয়েছে, কমিটি সেই দায়িত্ব পালন করে দু’টি রিপোর্ট জমা করেছে। বেঞ্চ বলেছে, যে দায়িত্ব কমিটিকে দেওয়া হয়েছিল, যেসব কাজ করা দরকার ছিল, তার সবকিছুই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, এমন দায়িত্ব পালনের স্বার্থে কমিটিকে সবরকমভাবে সহায়তা করতে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারকেও নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।