কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসারদের কী কী করতে হবে তা নির্দিষ্ট করে দিয়েছে খাদ্যদপ্তর। মোট ১১টি দায়িত্ব চিহ্নিত করে দেওয়া হয়েছে। প্রকৃত চাষিদের কাছ থেকে ধান কেনা হচ্ছে কি না সেটা দেখা তাঁদের দায়িত্ব। সংশ্লিষ্ট জেলায় টানা কয়েকদিন থেকে অফিসারদের এই কাজটি করতে হবে। প্রতিটি সমস্যা জেলার সাধারণ প্রশাসন ও খাদ্যদপ্তরের অফিসারদের গোচরে এনে দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা করতে হবে।
খাদ্যদপ্তরের গাইডলাইন অনুসারে, ধান ক্রয়ের সমস্ত ধরনের কেন্দ্রেই বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসাররা সারপ্রাইজ ভিজিট করবেন। সেখানে বিক্রেতা-কৃষক, কর্মী, রাইস মিলের প্রতিনিধি প্রভৃতি সকলের সঙ্গেই কথা বলবেন তাঁরা। তাঁদের কোনও সমস্যা হচ্ছে কি না জানবেন। ধানক্রয় প্রক্রিয়ার উন্নতি নিয়েও ভাবতে হবে অফিসারদের। ধান ক্রয় কেন্দ্রের পরিকাঠামো যাচাই করতে হবে। কর্মসূচিটি নিয়ে চাষিদের মধ্যে ঠিকমতো প্রচার করা হয়েছে কি না তারও খোঁজ নিতে হবে।
শুধু প্রকৃত চাষিরাই যাতে সরকারি কেন্দ্রে গিয়ে ধান বিক্রি করেন তার জন্য অনেকগুলি ব্যবস্থা নিয়েছে খাদ্যদপ্তর। কিন্তু এমএসপি খোলবাজারের থেকে অনেকটা বেশি হওয়ায় ফড়েরাও সরকারি কেন্দ্রে গিয়ে ধান বিক্রির চেষ্টা করতে পারেন বলে আশঙ্কা করছে সরকার। তাই এটা ভালোভাবে যাচাই করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেনার সময় ধানের গুণগত মান অবশ্যই দেখে নিতে হবে। তবে, কোনওভাবেই যেন কৃষকদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি না হয়, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে। তথ্য সংগ্রহের পাশাপাশি ছবি তুলেও তা গ্রুপে শেয়ার করতে বলা হয়েছে।