পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, সাত বছরেরও বেশি সময় ধরে এই নিয়োগ বন্ধ। প্যানেল প্রকাশের পরেও কেটে গিয়েছে বহু সময়। তাই এবার ধৈর্য হারিয়ে ফেলছেন তাঁরা। যদিও, এক শিক্ষা আধিকারিক বলেন, নিয়োগ নিয়ে মামলা চলছে। তা করেছেন চাকরিপ্রার্থীদেরই একাংশ। সরকার চাইছে দ্রুত নিয়োগ করতে। মামলা না উঠলে বা তার নিষ্পত্তি না-হলে তো সেটা সম্ভব নয়। এটা চাকরিপ্রার্থীদের বুঝতে হবে।
প্রসঙ্গত, মামলা দ্রুত মেটানো নিয়ে সরকার এবং এসএসসির একাধিক চেষ্টা এর আগে খুব একটা ফলপ্রসূ হয়নি। তবে, এখন মামলার যা পরিস্থিতি, তাতে খুব দ্রুত এ নিয়ে রায় ঘোষণা হতে পারে। তা সত্ত্বেও কেন প্রার্থীরা এভাবে আন্দোলন শুরু করেছেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন বহু অফিসারই।
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, নবান্ন থেকে মুখ্যমন্ত্রী যখন সাড়ে ১৬ হাজার শূন্যপদে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ করার কথা ঘোষণা করেছিলেন, তখন অনেকেরই মনে হয়েছিল, আসলে তিনি উচ্চপ্রাথমিকে নিয়োগের কথা বলতে চেয়েছেন। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ যখন ২০১৪ সালের টেট ঊত্তীর্ণ (এবং পরে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত) প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের জন্য নাম নথিভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করে, তখনই তাঁদের ভুল ভাঙে। তাঁরা বোঝেন, মুখ্যমন্ত্রী ঠিকই বলেছিলেন। এর পরেই মরিয়া হয়ে আন্দোলনে ঝাঁপিয়েছেন প্রার্থীরা।