ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রাক-প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত স্কুলপড়ুয়াদের ভর্তি সেরে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষাদপ্তর। এজন্য আগামী মাস থেকে স্কুলের ঠিক করে দেওয়া রোস্টার অনুযায়ী শিক্ষক- শিক্ষাকর্মীদেরও যেতে হবে। ২ ডিসেম্বর থেকে স্কুলে ভর্তির ফর্ম দেওয়া শুরু হবে। পঠন-পাঠন কবে থেকে শুরু হবে তা এখনও ঠিক হয়নি। তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে সময়মতোই ভর্তি সেরে নিচ্ছে সরকার।
অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: শীতের মরশুমে ক্রমশই বাড়ছে রাজনৈতিক উত্তাপের পারদ। বিধানসভা ভোট যত এগিয়ে আসছে, তত বাংলার রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে নতুন অঙ্ক কষা শুরু হচ্ছে। তাতে একাধিক নেতৃত্বের মন্তব্য এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় বিবৃতি দেওয়া সংবাদের শিরোনামে উঠে আসছে। আর যা ঘিরে রাজনৈতিক চর্চা চলছে বিস্তর। যে চর্চায় এবার উঠে এল মদন মিত্রের নামও।
শনিবার রাতে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা মদন মিত্র ফেসবুক একটি পোস্ট করেন। একটি ছবিও আপলোড করেছেন তিনি। ছবিতে দেখা গিয়েছে, মদন মিত্র চায়ের কাপে চুমুক দিচ্ছেন। চোখে চশমা। আর ছবির ক্যাপশনে লেখা, ‘টাইম ফর প্যাকআপ।’ সাধারণত ‘প্যাকআপ’ শব্দটি সিনেমার শ্যুটিংয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। শুর্টিং পর্ব শেষ হওয়ার পর প্যাকআপের নির্দেশ দেন পরিচালক। তারপরই ক্যামেরা, লাইট ও শুটিং ফ্লোরে ব্যবহৃত অন্যান্য সামগ্রী গুটিয়ে নেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে তৃণমূল নেতা মদন মিত্রকে ‘প্যাকআপ’ লিখে নিজেকে সরিয়ে নিচ্ছেন, এমন প্রশ্ন উঠেছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক চর্চা হয়েছে মদন মিত্রের ওই ফেসবুক পোস্ট। যদিও এব্যাপারে মদন মিত্র বলেছেন, যুদ্ধে নামার আগে গুছিয়ে নিচ্ছেন নিজেকে। তাঁর কথায়, সিনেমার পর্দায় যুদ্ধ হয়। কিন্তু এবার বাস্তবের মাটিতে যুদ্ধ। তাই বাকি সব কিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে যুদ্ধের দিকে মনোনিবেশ করা। এখন ঘরে বসে থাকার সময় নয়। গুছিয়ে নিয়ে ময়দানে নেমে পড়া। বিধানসভা নির্বাচন মহাযুদ্ধ। এই ‘মহাযুদ্ধে’ মদন মিত্রকে কোন ভূমিকায় দেখা যাবে, সেটা নিয়ে খোলসা করে কিছু বলতে চাননি। তিনি বলেছেন, আমি সৈনিক। লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত। তাহলে কি মদন মিত্রকে বিধানসভা ভোটে প্রার্থী হতে দেখা যাবে? এই প্রশ্নটাই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে।
শনিবার রাতে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা মদন মিত্র ফেসবুক একটি পোস্ট করেন। একটি ছবিও আপলোড করেছেন তিনি। ছবিতে দেখা গিয়েছে, মদন মিত্র চায়ের কাপে চুমুক দিচ্ছেন। চোখে চশমা। আর ছবির ক্যাপশনে লেখা, ‘টাইম ফর প্যাকআপ।’ সাধারণত ‘প্যাকআপ’ শব্দটি সিনেমার শ্যুটিংয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। শুর্টিং পর্ব শেষ হওয়ার পর প্যাকআপের নির্দেশ দেন পরিচালক। তারপরই ক্যামেরা, লাইট ও শুটিং ফ্লোরে ব্যবহৃত অন্যান্য সামগ্রী গুটিয়ে নেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে তৃণমূল নেতা মদন মিত্রকে ‘প্যাকআপ’ লিখে নিজেকে সরিয়ে নিচ্ছেন, এমন প্রশ্ন উঠেছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক চর্চা হয়েছে মদন মিত্রের ওই ফেসবুক পোস্ট। যদিও এব্যাপারে মদন মিত্র বলেছেন, যুদ্ধে নামার আগে গুছিয়ে নিচ্ছেন নিজেকে। তাঁর কথায়, সিনেমার পর্দায় যুদ্ধ হয়। কিন্তু এবার বাস্তবের মাটিতে যুদ্ধ। তাই বাকি সব কিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে যুদ্ধের দিকে মনোনিবেশ করা। এখন ঘরে বসে থাকার সময় নয়। গুছিয়ে নিয়ে ময়দানে নেমে পড়া। বিধানসভা নির্বাচন মহাযুদ্ধ। এই ‘মহাযুদ্ধে’ মদন মিত্রকে কোন ভূমিকায় দেখা যাবে, সেটা নিয়ে খোলসা করে কিছু বলতে চাননি। তিনি বলেছেন, আমি সৈনিক। লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত। তাহলে কি মদন মিত্রকে বিধানসভা ভোটে প্রার্থী হতে দেখা যাবে? এই প্রশ্নটাই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে।
