রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
আবাসনের বাসিন্দা সুদীপ মুখোপাধ্যায় বলেন, রাতে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছিল। আবাসন লাগোয়া ওই হোটেল নিয়ে আমাদের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। অতীতে বহুবার অভিযোগ করার পরেও বুধবার রাতে তারস্বরে ডিজে বাজানো হচ্ছিল। এনিয়ে বাসিন্দরা ফের অভিযোগ করেন। এরপরই গভীর রাতে মদ্যপ অবস্থায় হোটেল মালিক গণেশ দাস দলবল নিয়ে আবাসনের ঘরে ঘরে দরজায় লাথি মারছিলেন। অশ্রাব্য কথাবার্তা বলার পাশাপাশি আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করেন। আমরা তাঁকে ও তাঁর দলবলকে আবাসন থেকে বেরনোর জন্য আবেদন করলেও তিনি কানে নেননি। উল্টে দাবি করেন, তাঁকে কোনও মহিলা ইঁট দিয়ে মেরেছেন। তিনি আবাসনের ঘরে ঘরে ঢুকে সেই মহিলাকে শনাক্ত করবেন! আবাসনের মহিলারা এনিয়ে বৃহস্পতিবার অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত গণেশবাবু বলেন, আমি হোটেলের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়েছিলাম। রাতে আবাসন থেকে কেউ একজন আমাকে ইটের টুকরো দিয়ে আঘাত করেন। হোটল কর্মীরা এনিয়ে কথা বলতে গিয়েছিলেন। আমিই তাঁদের ফিরিয়ে আনি। কোনও আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করা হয়নি। ওই আবাসন থেকেই আমার হোটেলে নোংরা ছুঁড়ে ফেলা হয়। আরও একাধিক সমস্যা তৈরি করা হয়।
চুঁচুড়া বাসস্ট্যান্ডের কাছে একটি আবাসন। তারই একটি অংশে ওই হোটেল। কয়েকবছর ধরে ওই হোটেল নিয়ে আবাসনের বাসিন্দাদের সমস্যায় রয়েছেন বলে অভিযোগ।