পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্সে সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত মোট দু’দফায় বৈঠক করবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ যাতে নির্বিঘ্নে হয়, বিরোধীদের তরফে যেন কোনও অভিযোগ না থাকে, সেটা নিশ্চিত করতে তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেবেন জেলাশাসকদের। সেই সঙ্গে এও মনে করিয়ে দেবেন, যেকোনও সময় কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের কর্তারা রাজ্যে আসতে পারেন। তাই জেলাশাসকদের নিজেদের জেলা সম্পর্কে সাম্প্রতিক বিস্তারিত রিপোর্ট তৈরি রাখতে হবে।
গত ১৮ নভেম্বর থেকে রাজ্যজুড়ে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু, কিন্তু দায়িত্বপ্রাপ্ত বুথ লেভেল অফিসাররা (বিএলও) নিয়মিত বুথে বসছেন না বলে বাম দলগুলির তরফে অভিযোগ জমা পড়েছে কমিশনে। সম্প্রতি সিপিআইএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য রবীন দেবের নেতৃত্বে একটি বাম প্রতিনিধি দল আরিজ আফতাবের সঙ্গে দেখা করে তা জানান। বুথের বিন্যাস এবং কয়েকটি জায়গায় ভোটার তালিকা সংশোধন ও সংযোজনের কাজে কিছু বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে বলেও অভিযোগ তুলেছেন রবীনবাবুরা। জানা গিয়েছে, আজকের বৈঠকে সেই সমস্ত অভিযোগ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট জেলাশাসকদের অবহিত করবেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। বিএলও-রা যাতে আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বুথে বুথে হাজির থাকেন, তার জন্য তিনি কড়া নির্দেশিকাও জারি করতে চান।
আগামী বছর এপ্রিল-মে মাসে পশ্চিমবঙ্গ সহ দেশের পাঁচটি রাজ্যে ভোট হবে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এবার পশ্চিমবঙ্গের উপর বিশেষ নজর থাকবে নির্বাচন কমিশনের। অন্তত কমিশনের তৎপরতা সেদিকেই ইঙ্গিত করছে। এদিকে, অন্ধ্র থেকে পশ্চিম মেদিনীপুরে ইতিমধ্যেই এসে গিয়েছে প্রায় ২১ হাজার ভোটযন্ত্র। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই সেগুলির পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে।