গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে সিটি সাবার্বান বাস সার্ভিসের সাধারণ সম্পাদক টিটু সাহা বলেন, আমরা সরকারকে সবরকম সহযোগিতা করব। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবহণ শিল্পকে বাঁচাতে একাধিক আর্থিক সুবিধা দিয়েছেন। তাই ধর্মঘটের দিন আমরা বিভিন্ন রুটে বিকেলের পর পাঁচটি করে অতিরিক্ত বাস সার্ভিস দেব। অন্যদিকে, বাস মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, অতীতে ধর্মঘটের দিন পরিবহণ ব্যবস্থাকে স্বাভাবিক রাখতে আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করছিলাম। আগামী বৃহস্পতিবারও একই উদ্যোগ নেওয়া হবে। তবে করোনা আবহে দেশে এই প্রথম ধর্মঘট সেই বিষয়টিও উল্লেখ করেন রাহুলবাবু। ওয়াকিবহাল মহল দাবি, মালিকরা বললেই রাস্তায় গাড়ি চলবে এমন ভাবনা ঠিক নয়। কারণ, চালক কনডাক্টরদের উপর গাড়ির চাকা অনেকটাই নির্ভরশীল। করোনা পর্বে এই পরিবহণ শ্রমিকরা দ্রুত ডিউটি সেরে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। আগে তাঁদের বড় একটা অংশ বাসেই রাত কাটাতেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই শহরতলি থেকে আসেন। ধর্মঘটের দিন ট্রেন পরিষেবা ব্যাহত হলে, সংশ্লিষ্ট কর্মীদের ডিউটিতে আসা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হবে। সব মিলিয়ে রাজ্য সরকার চাইলেও ধর্মঘটের দিন বেসরকারি পরিবহণ কতটা স্বাভাবিক ছন্দে থাকে, তা নিয়েও ধন্দ রয়েছে।