বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
উল্লেখ্য, প্রথম পর্বের পরীক্ষায় রাজ্যজুড়ে প্রায় সাড়ে ৬ লাখের বেশি প্রার্থী বসেছিলেন। তাঁদের মধ্যে থেকে প্রায় ৭০ হাজারের মতো প্রার্থীকে দ্বিতীয় পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষার জন্য বাছা হয়েছে। সবমিলিয়ে রাজ্য সরকারি দপ্তরে গ্রুপ-সি পদমর্যাদার এই পদে প্রায় হাজার সাতেক শূন্য পদ রয়েছে। দ্বিতীয় পরীক্ষায় সফল প্রার্থীদের চূড়ান্ত ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হবে। সেখানে সংশ্লিষ্টদের বাংলা ও ইংরেজিতে টাইপ করার দক্ষতা যাচাই করা হবে। সবমিলিয়ে নতুন বছরে রাজ্যের কয়েক হাজার বেকার যুবক-যুবতীর কাছে চাকরির সুযোগ নিয়ে আসছে পিএসসি। কমিশন সূত্রের খবর, বিধানসভা ভোটের আগে চূড়ান্ত মেধা তালিকা প্রকাশ করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হচ্ছে। এদিকে, আগের তুলনায় রাজ্যে করোনা সংক্রমণ কমায় এবং লোকাল ট্রেন চালু হওয়ায় খুশি কমিশন। কারণ, এতদিন ট্রেন বন্ধ থাকায় পরীক্ষার দিন ঘোষণা করতে পারছিল না পিএসসি কর্তারা। করোনা পর্বে অনলাইনে ইন্টারভিউ শুরু করেছিল কমিশন। কিন্তু ভার্চুয়াল ওই মূল্যায়ন পদ্ধতির একাধিক নেতিবাচক দিক উঠে আসছিল। তারপরই কমিশন সিদ্ধান্ত নেয় ভবিষ্যতে ফের মুখোমুখি বসিয়ে প্রার্থীদের যোগ্যতা যাচাই করবেন পরীক্ষকরা। সেই কারণে প্রস্তাবিত বেশ কয়েকটি ডিজিটাল ইন্টারভিউ বাতিল করেছে পিএসসি।