কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
অতিবৃষ্টি হলে কলকাতা ও জেলা শহরগুলিতে জল জমার আশঙ্কা রয়েছে। মাঠে এখন খরিফ ফসল রয়েছে। ধানও প্রায় পাকার অবস্থায়। তাই উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে, নিম্নচাপ যখন চোখ রাঙাচ্ছে, তখন রাজ্যের একটি অংশ থেকে বিদায় নিতে চলেছে বর্ষা। সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।
কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, নিম্নচাপটি বঙ্গোপসাগরের বুক থেকে আরও শক্তি সঞ্চয় করে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ ও বাংলাদেশের খেপুপাড়ার মধ্যবর্তী কোনও জায়গা দিয়ে স্থলভূমিতে ঢুকবে। আলিপুর আবহাওয়া অফিসের অধিকর্তা ডঃ গণেশচন্দ্র দাস জানিয়েছেন, এটির ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। দীঘা সহ সমুদ্র উপকূলবর্তী পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে যাঁরা বেড়াতে গিয়েছেন বা যাচ্ছেন, তাঁদের সতর্ক করা হচ্ছে। শনিবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। বন্দরেও সতর্কবার্তা জারি হয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে উদ্ধারকারী জাহাজ ও হেলিকপ্টার তৈরি রেখেছে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনী।