Bartaman Patrika
রাজ্য
 

সঙ্গী আমিষ, মনে নিরামিষ 

খেতে বসেছেন নিমাই। নিমাইয়ের ভোজন পর্ব রীতিমতো জবরদস্ত। তাঁর ভাত পাতে রয়েছে—
পীত সুগন্ধী ঘৃতে অন্ন সিক্ত কৈল।/চারিদিকে পাতে ঘৃত বাহিয়া চলিল।।/কেয়াপত্র কলার খোলা ডোঙ্গা সারি সারি।/চারিদিকে ধরিয়াছে নানা ব্যঞ্জন ভরি।।/দশ প্রকার শাক নিম্ব সুকতার ঝোল।/মরিচের ঝাল ছানাবড়া, বড়ী, ঘোল।।/দুগ্ধতুম্বী, দুগ্ধকুষ্মাণ্ড, বেসারি লাফরা।/মোচা ঘণ্ট , মোচা ভাজা বিবিধ শাকরা।।
পঞ্চদশ শতকে ‘চৈতন্যচরিতামৃতে’ এই নিরামিষ রসনাতৃপ্তির এমন ছবিই পাওয়া যায়, তা সত্যিই বেশ লোভনীয়।
এর পাশপাশি তাঁর খাদ্যতালিকায় থাকতো, পটলভাজা, ফুলবড়ি ভাজা, মুগের ডাল প্রভৃতি। মধ্যযুগীয় নিরামিষাশী বৈষ্ণবদের শেষপাতের অম্বল ছিল বিশেষ পদ। ‘তেঁতুলের ঝোল’ বা জলপাইয়ের টক ছিল বেশ পছন্দের খাদ্য।
মাথায় রাখবেন তখনও বাঙালি ছানার স্বাদ পায়নি। তাই সন্দেশ বা রসগোল্লার চল সেসময় ছিল না। তবে মিষ্টির তালিকায় মুগের বড়া, মাষকলাইয়ের বড়া, পায়েস, ক্ষীরপুরী, নারকেলপুলির সদর্প উপস্থিতি। চৈতন্যদেবের সবথেকে পছন্দের পদটি হল দুধলাউ।
‘চৈতন্যভাগবত’- নিমাইয়ের রসনাতৃপ্তির প্রসঙ্গে বারবার এসেছে দুগ্ধ-লকলকির বিবরণ। শচীমায়ের হাতে তৈরি এই পদ নাকি তাঁর ভীষণ প্রিয় ছিল। চৈতন্যদেবকে অনুসরণ করেই যুগ যুগ ধরে বৈষ্ণবরা নিরামিষকেই তাদের খাদ্যধারা মেনে চলেছেন। এমনকী মুসুর ডাল ও পুঁই শাককে আমিষ বলেই মানতেন। এখনও কাটোয়ার শ্রীপাট গৌরাঙ্গবাড়ি ও মাধাইতলাতে কৃষ্ণের ভোগে পুঁই ও মুসুর ডালকে অশুচি মানা হয়।
মধ্যযুগে বাঙালির নিরামিষ খাদ্যধারার প্রাণপুরুষ চৈতন্যদেব। তিনি শুধু যে ভক্তিবাদী আন্দোলনকে প্রভাবিত করেছিলেন এমনটা নয়। তার প্রভাবে বদলে গেছিল বাঙালির খাদ্যাভাস।
সেই বাঙালি কি আমিষেই মজে গেল? আসলে এ বঙ্গদেশের আমআদমি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে বদলেছে বারবার। এখন বাঙালির আট থেকে আশি নিরামিষে অরুচি। তবে কখনও বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীবার আর শনিবার বড়ঠাকুর তাই এই দুদিন কলাইয়ের ডাল, পোস্ত, সঙ্গে ভাজা এই দিয়ে পেটপুজো সারতে হয়। এবঙ্গের ঘটিবাড়ির নিরামিষভোজন পর্ব। ওপার বাংলার মানুষদের আবার নিরামিষে অরুচি। ক্ষমা ঘেন্না করে কখনও কখনও নিরামিষ মুখে তুলতে হলে — ধোঁকা, কুমড়োর ছক্কা, ছেঁচকি থেকে ছেঁচড়্যা ঘন্ট থেকে ঘ্যাট সবই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে থাকবে মেনুতে। পুববাংলা মানুষজন নিরামিষ বলতে বোঝে ভোগ। সে দুর্গাপুজো হোক, বা লক্ষ্মীপুজো সবেতেই জয়জয়কার খিচুড়ি, লাবড়া, আলুরদম থেকে পাঁচভাজা।
চারদিকে আমিষের এত জয়জয়কার হলেও মানুষ আমিষ খাওয়া শুরু করেছে অনেক পরে। আগে তো ফলমূলই ছিল ভরসা। এরপর শিখল আগুনের ব্যবহার। আলু থেকে বেগুন একটু সেঁকে মুখে তোলা। তারপর সটান পেটে চালান। কিন্তু মানুষ তো বুদ্ধিমান প্রাণী। তায় শুধু পোড়া সেঁকাতে আটকে থাকবে কেন। পাত্র আবিষ্কারের পরই শুরু হল সেদ্ধ করে খাওয়া পদ্ধতি। সেদ্ধতেই শেষ নয় রন্ধন ব্যাকরণ। এরপর এল ফ্রাই যাকে বলে ভাজাভুজি। লক্ষ্য করে দেখবেন বাঙালির নিরামিষ রান্নায় সেঁকা,সেদ্ধ থেকে ফ্রাই সবই আছে বহাল তবিয়তে।
এত গেল সেই আদ্দিকালের কথা। এবার আসা যাক মধ্যযুগের নিরামিষ ইতিহাসে। বাংলাদেশ বা পূর্ব-ভারতে ডালের চাষ শুরু হয় অনেক পরে। তবে ডালের সংস্পর্শে আসার পরেই বাঙালির হেঁশেলে পাকাপাকি জায়গা করে নেয় এই শস্য। মনে করা হয়, দক্ষিণের সেন রাজবংশ এবং উত্তর-পশ্চিম থেকে ইসলামের আগমনের সঙ্গেই ডাল রন্ধন চালু হয় এদেশে। সেখান থেকেই এ বাংলায় ডালের অনুপ্রবেশ ঘটে। ‘ব্যঞ্জন রত্নাকার’ বইয়ে মুগ, অড়হর, মসুর এবং কলাই ইত্যাদি ডালের বিভিন্ন পদের উল্লেখ রয়েছে।
কবিকঙ্কন মুকুন্দরামের ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যে ভাতের সঙ্গে আহার্য কিছু পদের হদিস রয়েছে যেমন— ‘নটে রাঙা তোলে শাক পালঙ্গ নলিতা/তিক্ত ফল তাঁর শাক কলতা পলতা/সাঁজতা বনতা বন পুঁই ভদ্র পলা/নটুয়া বেথুয়া তোলে ফীরে ক্ষেতে ক্ষেতে/মহুরী শুলকা ধন্যা ক্ষীর পাই বেটে।’
দেশীয় শাকপাতাও ছিল ভাতের সঙ্গে সহকারী পদ। কখনও ভর্তা, কখনও বা ঝোল-তরকারি। এবার দেখা যাক সবজির সূচনা কীভাবে হল। পঞ্চদশ শতকের ‘মনসামঙ্গল’ এবং ‘চৈতন্যচরিতামৃত’ গ্রন্থে কচু, বেগুন, লাউ, কুমড়ো, পটল, উচ্ছে, ঝিঙে, শিম, কাঠালবিচি, নিম, কাঁচকলা ইত্যাদি অজস্র নিরামিষ পদ দিয়ে বাঙালির নিত্যদিনের সঙ্গী। পর্তুগীজদের বাংলায় আগমনে বাঙালি হেঁশেলে প্রবেশ করল নতুন কিছু সব্জি। যেমন সপ্তদশ শতকে এল আলু। এরপর এসেছিল টমেটো এবং কাঁচালঙ্কা। ভাবুন যে আলু আর লঙ্কা বাঙালির রসুইঘর দখল করে রয়েছে তা খাঁটি বিদেশি। একেই বোধহয় বলে সাচ্চা অনুপ্রবেশ।
আসলে বঙ্গদেশের খাদ্যসংস্কৃতি স্রোতস্বিনী নদীর মতো। যার গতিধারায় মিশে রয়েছে চার সহস্র বছরের খাদ্যধারা। আজ বাঙালির শয়নে স্বপনে জাগরণে আমিষের পদচারণা হলেও চরিত্রে কিন্তু এ বাংলা ঘোরতর নিরামিষাশী।
তাপসী দত্ত দাস 
অবস্থার অবনতি,
ভেন্টিলেশনে সৌমিত্র 

বর্ষীয়ান অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থার অবনতি। রাখা হয়েছে ভেন্টিলেশনে। সোমবার সন্ধ্যায় হাসপাতাল সূত্রে এখবর মিলেছে। অশীতিপর অভিনেতার শারীরিক অবস্থা নিয়ে চিন্তিত চিকিৎসকরা। বয়সের পাশাপাশি কো-মর্বিডিটি থাকায় আশঙ্কা আরও বেড়েছে। এছাড়া তাঁর একাধিক শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্ট নিয়েও চিন্তায় রয়েছেন চিকিৎসকরা।  বিশদ

বিলাস থেকে বিপ্লবে
বাঙালির বাগানবাড়ি 

‘বাবুল মোরা নইহার ছুটত হি যায়!’ ছিন্নমূল নবাব ওয়াজেদ আলি শাহ মেটিয়াবুরুজের বাগানবাড়িতে বসে লিখছেন এই শায়েরি। লখনউ থেকে নির্বাসিত নবাব জীবনের শেষ ৩০ বছর কাটিয়েছেন এই শহরেই। মেটিয়াবুরুজ অঞ্চলে তখন গড়ে উঠেছিল ‘ছোটা লখনউ’। সঙ্গীত-চর্চা, শের, শায়েরি, কত্থক নাচ, বিরিয়ানি এই ছিল ওয়াজেদ আলির জায়গির। সঙ্গে একের পর নবনির্মিত প্রাসাদ। কলকাতার বহু রসিক মানুষ ভিড় জমাতেন... বিশদ

মিষ্টির একাল
সেকাল 

কলকাতায় নীলমণি মিত্র স্ট্রিটে রাজকৃষ্ণ মিত্রের বাড়িতে দুর্গোৎসব কথা না বললে মিষ্টি চর্চা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দের এই পুজোয় এক মন খাসা সন্দেশ কিনতে খরচ হয়েছিল ১৫ টাকা। যা সেই সময়ে বেশ দামিই বটে। ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে এক মন সন্দেশ ১৬ থেকে ২০ টাকার মধ্যে বিক্রি হত বলে রসরাজ অমৃতলাল বসু তাঁর স্মৃতিকথায় জানিয়েছেন। সন্দেশ কিন্তু তখন আমজনতার পাতে ওঠেনি।  বিশদ

আবার এসো মা

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বাঙালির ঘরে ঘরে এই প্রার্থনাই চলছে। এ বছরের মত বাপের বাড়ি ঘুরে উমা এখন ফের কৈলাসে। কয়েকটা দিন মহানন্দে কাটানোর পর বাঙালির জীবনে আবার প্রতীক্ষার শুরু। ঢাকে করুণ বোল তুলে ঢাকিদের পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে ভিক্ষা চাওয়া। বেশ কিছু মণ্ডপে প্রতিমা থাকলেও শারদোৎসবের সমাপ্তি ঘটেছে সোমবারই। এবছরের উৎসব ছিল অন্যবারের তুলনায় একেবারেই আলাদা। বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারীর দাপটের মধ্যেই বাঙালি মেতে উঠেছিল তার শ্রেষ্ঠ উৎসবে। যদিও এবছর দুর্গাপুজো হয়েছে একাধিক বিধিনিষেধ মেনে। পুজোর কয়েকদিন আগে হাইকোর্টের নির্দেশে রাজ্যের সব মণ্ডপে দর্শকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ হয়ে যায়। এছাড়াও আরও বেশ কিছু বিধিনিষেধ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হয়েছে পুজো উদ্যোক্তাদের।
বিশদ

আক্ষেপ নিয়েই শুরু উৎসব 

লক্ষ্মীবারে মহাষষ্ঠী কাটল নিরানন্দেই! সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী, কিংবা বিজয়া-দশমী। বৈচিত্র্যহীন থাকছে পুজো-আনন্দ। একরাশ আক্ষেপ আর নিদারুণ যন্ত্রণাকে সঙ্গী করে কাটবে উৎসবের বাকি দিনগুলিও। কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো, কালীপুজো, দীপাবলি... এমনকী জগদ্ধাত্রী পুজোও। মহামারীর বছরে বড্ড মনমরা বাঙালি! কোভিডের দাপটে বাঙালির সব প্ল্যান-প্রোগ্রাম জলাঞ্জলি গিয়েছে অনেক আগেই। তারপরও উৎসব আবহে একের পর এক ধাক্কা। সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত। কলকাতা হাইকোর্টের কঠোর নির্দেশিকা­—দর্শকশূন্য করতে হবে মণ্ডপ। পুজো নিয়ে যেটুকু ‘নিয়ন্ত্রিত’ উন্মাদনার পারদ চড়ছিল, তাও শেষ লগ্নে শুষে নিয়েছে ভাইরাস। মণ্ডপের সামনে ঝুলছে ‘নো এন্ট্রি জোন’ লেখা বোর্ড। বিশাল প্যান্ডেলের পাটাতনে একা গৌরীর সংসার! সামনে জনস্রোতের উত্তাল ঢেউ নেই। কচিকাঁচাদের কোলাহল নেই। দর্শকদের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবকদের ধস্তাধস্তি নেই।  বিশদ

23rd  October, 2020
বাঙালির ‘বেশে’ ভোট রাজনীতিতে
প্রতিশ্রুতির প্রলেপ মোদির 

আড়াল একটা থাকল... শারদ শুভেচ্ছার। কিন্তু বস্তুত শুরুই হয়ে গেল ভোটপ্রচার। দেবীর বোধনে বাঙালির আবেগের সঙ্গে রাজনীতির মেলবন্ধন। যা ঘটালেন স্বয়ং নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদি। বঙ্গ বিজেপিকে মোটিভেট করলেন, ‘শীঘ্রই আপনাদের স্বপ্ন সফল হবে।’ পাশাপাশি চলল মনীষী স্মরণ—রামমোহন রায়, শ্রীঅরবিন্দ, শহিদ ক্ষুদিরাম থেকে সত্যেন্দ্রনাথ বসু। লক্ষ্য একটাই, বাঙালি মননকে স্পর্শ করা।   বিশদ

23rd  October, 2020
অতি গভীর নিম্নচাপে
প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা 

মেঘলা আকাশকে সাক্ষী রেখেই বোধন হল উমার। বিপদের মেঘ এবার মহাসপ্তমীতে। সাগরের বুক চিরে এগিয়ে আসছে বহুচর্চিত নিম্নচাপ। হাওয়া অফিস জানিয়েছে আজ, শুক্রবার বিকেলে সুন্দরবন উপকূল বেয়ে রাজ্যে প্রবেশ করবে অতি গভীর নিম্নচাপটি। মহাষ্টমীর দিনও এর প্রভাব থাকবে। উপকূলবর্তী তিন জেলা— দুই ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে।   বিশদ

23rd  October, 2020
ডেঙ্গু নিয়ে সতর্ক রাজ্য পুরদপ্তর  সমস্ত পুরসভায় বিশেষ নির্দেশ
পুজো মণ্ডপে নজরদারি সহ একগুচ্ছ প্রতিরোধ কর্মসূচি 

নিজস্ব প্রতিনিধি, চুঁচুড়া: পুজো মরশুমে ডেঙ্গুর দাপট সামাল দিতে পুজো মণ্ডপগুলিকেই নজরদারিতে রাখতে চাইছে রাজ্য পুরদপ্তর। রাজ্য নগর উন্নয়ন সংস্থা (সুডা) বুধবারই এ নিয়ে একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করেছে। পুজোর মণ্ডপের জন্য কোথাও জল জমার সমস্যা হচ্ছে কি না, ভেতরে বা আশেপাশে জমা জলের উৎস থাকছে কি না, তা ভালো করে নজরদারি করতে বলা হয়েছে।  বিশদ

23rd  October, 2020
মহাষষ্ঠীতে রাজনীতি আর ভোট প্রচার
প্রধানমন্ত্রীর, অভিযোগ বিরোধীদের 

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মহাষষ্ঠীর পুণ্য লগ্নে কেন্দ্রের ফিরিস্তি গেয়ে ভোটের প্রচার করে গেলেন প্রধানমন্ত্রী। সরাসরি অভিযোগ তুলল তৃণমূল, সিপিএম ও কংগ্রেস। তাদের স্পষ্ট বক্তব্য, বিজেপি রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করল দুর্গাপুজার মণ্ডপকে।  বিশদ

23rd  October, 2020
বাংলা শস্যবিমার আওতায়
এলেন আরও ২ লক্ষ কৃষক 

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: খরিফ মরশুমে রাজ্য সরকারের ‘বাংলা শস্যবিমা’ প্রকল্পে অংশ নেওয়া কৃষকের সংখ্যা আরও কিছুটা বাড়ল। কৃষি দপ্তরের কাছে যে চূড়ান্ত রিপোর্ট এসে পৌঁছেছে, তাতে দেখা যাচেছ, এবারের খরিফ মরশুমে প্রায় ৬৭ লক্ষ কৃষক এই প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করেছেন।  বিশদ

23rd  October, 2020
পুজো কমিটিগুলিকে
সাহায্য অভিষেকের 

নিজস্ব প্রতিনিধি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত পুজোগুলিকে ছয় হাজার টাকা করে সাহায্য করলেন সংসদ সদস্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।   বিশদ

23rd  October, 2020
মণ্ডপ হবে দর্শকশূন্যই
রায় বহাল রাখল হাইকোর্ট 

বহালই থাকছে মণ্ডপ দর্শকশূন্য রাখার রায়। তবে উদ্যোক্তাদের আর্জি মেনে পুজো পরিচালনায় লোকবল কিছুটা বাড়ানোর অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বুধবার পূর্ব নির্দেশিকায় আংশিক ছাড় দিয়ে সংশোধিত রায় ঘোষণা করল বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। তাতে পঞ্চমী থেকে কিছুটা হলেও চিন্তামুক্ত হলেন উৎসব-উদ্যোক্তারা। সংশোধিত রায়ে বলা হয়েছে, এক, বড় মণ্ডপে প্রবেশের তালিকা হবে ৬০ জনের। তবে একসঙ্গে ৪৫ জনের বেশি ঢোকা বারণ। ছোট মণ্ডপের তালিকা হবে ২০ জনের। প্রবেশ করবেন ১৫ জন। দুই, প্রতিদিন তালিকা পরিবর্তন করা যাবে। সকাল ৮টার মধ্যে তা টাঙিয়ে দিতে হবে প্যান্ডেলে। তিন, ঢাকিরা থাকবেন ‘নো এন্ট্রি জোন’-এ। মণ্ডপে ঢুকলেও তাঁদের নিয়ে সংখ্যাটা ৪৫ ছাড়িয়ে যেতে পারবে না। চার, ঢাকিদের মাস্ক ও সমদূরত্ব বজায় রাখার বিধি মেনে চলা বাধ্যতামূলক। পালন করতে হবে অন্যান্য কোভিড প্রোটোকলও।
বিশদ

22nd  October, 2020
কথা রাখেননি মোদি-অমিত, পাহাড়
উন্নয়নে তৃণমূলকেই পাশে চান বিমল 

পুলিসের খাতায় তিনি ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’। ইউএপিএ সহ পাহাড়ে অশান্তি, নাশকতা, পুলিসকর্মী খুনের মতো একাধিক মামলায় ফেরার। তিন বছর ধরে। প্রায় শখানেক জামিনের আবেদনও ঝুলে উচ্চ আদালতে। অবশেষে কাটল সেই আত্মগোপন পর্ব। বুধবার, পঞ্চমীর বিকেলে কলকাতায় উদয় হলেন গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার প্রাক্তন সুপ্রিমো বিমল গুরুং। গাড়ি নিয়ে ঘুরলেন সল্টলেক থেকে ধর্মতলা।   বিশদ

22nd  October, 2020
গোর্খাল্যান্ড নিয়ে গুরুংয়ের দাবি সম্পর্কে
অবস্থান স্পষ্ট করুন মমতা: কং-সিপিএম 

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার একটি গোষ্ঠীর সুপ্রিমো বিমল গুরুং তিন বছর পর ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে বিজেপি’র সঙ্গ ত্যাগ করে ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমর্থনের ঘোষণা করেছেন। তবে বুধবার কলকাতায় এসে করা তাঁর এই ঘোষণার সঙ্গে পাহাড়, তরাই ও ডুয়ার্স নিয়ে পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্যের দাবিকে এখনও আগের মতোই গুরুত্ব দিয়ে সামনে রেখেছেন গুরুং। বিশদ

22nd  October, 2020

Pages: 12345

একনজরে
স্বদেশীয়দের চাকরির বাজারকে সুরক্ষিত করতে ভিসা নীতি আরও স্পষ্ট করতে চলেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এইচ-১বি জন্য দক্ষ বিদেশী কর্মীদের যাতে ব্যবসায়িক ভিসা না দেওয়া হয়, তার ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬০৫: মুঘল সম্রাট আকবরের মৃত্যু
১৯০১ – বিশিষ্ট বাংলা লোকসঙ্গীত গায়ক আব্বাসউদ্দিনের জন্ম
১৯০৪ – স্বাধীনতা সংগ্রামী যতীন্দ্র নাথ দাসের জন্ম
১৯২০ – ভারতীতের ১০ম রাষ্ট্রপতি কে. আর. নারায়ানানের জন্ম
১৯৭৭: শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার কুমার সাঙ্গাকারার জন্ম
১৯৮৪: ভারতীয় ক্রিকেটার ইরফান পাঠানের জন্ম
১৯৮৬: অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার ডেভিড ওয়ার্নারের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৮৯ টাকা ৭৪.৬০ টাকা
পাউন্ড ৯৫.১২ টাকা ৯৮.৪৭ টাকা
ইউরো ৮৫.৭৬ টাকা ৮৮.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
23rd  October, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫২,০৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৯,৪১০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৫০,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৩,০৩০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৩,১৩০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
23rd  October, 2020

দিন পঞ্জিকা

৬ কার্তিক, ১৪২৭, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর ২০২০, সপ্তমী ৩/১৩ দিবা ৬/৫৭। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৪৯/২৯ রাত্রি ১/২৮। সূর্যোদয় ৫/৪০/১৮, সূর্যাস্ত ৫/১/৪৪। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৫ মধ্যে পুনঃ ৭/১১ গতে ৯/২৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৪৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৫৪ গতে ৯/১৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/৯ মধ্যে পুনঃ ৪/০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৩০ গতে ১১/২১ মধ্যে। পূর্বাহ্ন ৬/৫৭ মধ্যে শারদীয়া দুর্গাপুজোর নবপত্রিকা প্রবেশ ও স্থাপন। 
৬ কার্তিক, ১৪২৭, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর ২০২০, সপ্তমী দিবা ১১/৫৭। পূর্বষাঢ়া নক্ষত্র দিবা ৬/৫১। সূর্যোদয় ৫/৪১, সূর্যাস্ত ৫/৩। অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে ও ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২৩ গতে ৫/৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪০ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৭ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/৭ গতে ৫/৪২ মধ্যে। বারবেলা ৮/৩২ গতে ১১/২২ মধ্যে। দিবা ৮/৩২ মধ্যে শারদীয়া দুর্গাপুজোর নবপত্রিকা প্রবেশ, স্থাপন। রাত্রি ১০/৫৮ গতে ১১/৪৬ মধ্যে দেবীর অর্ধরাত্রবিহিত পূজা। 
৫ রবিয়ল আউয়ল। 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে?
মেষ: কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বৃষ: কর্মে অধিক মনোনিবেশ করতে হবে। ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিন 
১৬০৫: মুঘল সম্রাট আকবরের মৃত্যু১৯০১ – বিশিষ্ট বাংলা লোকসঙ্গীত গায়ক ...বিশদ

04:28:18 PM

আইপিএল: ৮৮ রানে জিতল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ 

11:00:00 PM

আইপিএল: দিল্লি ৯৬/৬ (১৫ ওভার) 

10:40:09 PM

আইপিএল: দিল্লি ৭৬/৪ (১১ ওভার) 

10:18:29 PM

আইপিএল: দিল্লি ৩৪/২ (৫ ওভার) 

09:48:54 PM