কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সংশোধিত রায়ে বলা হয়েছে, এক, বড় মণ্ডপে প্রবেশের তালিকা হবে ৬০ জনের। তবে একসঙ্গে ৪৫ জনের বেশি ঢোকা বারণ। ছোট মণ্ডপের তালিকা হবে ২০ জনের। প্রবেশ করবেন ১৫ জন। দুই, প্রতিদিন তালিকা পরিবর্তন করা যাবে। সকাল ৮টার মধ্যে তা টাঙিয়ে দিতে হবে প্যান্ডেলে। তিন, ঢাকিরা থাকবেন ‘নো এন্ট্রি জোন’-এ। মণ্ডপে ঢুকলেও তাঁদের নিয়ে সংখ্যাটা ৪৫ ছাড়িয়ে যেতে পারবে না। চার, ঢাকিদের মাস্ক ও সমদূরত্ব বজায় রাখার বিধি মেনে চলা বাধ্যতামূলক। পালন করতে হবে অন্যান্য কোভিড প্রোটোকলও।
আদালতের এই ছাড়ের পর পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা আপাতত ভাবছেন না উদ্যোক্তারা। এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁদের তরফের আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেছেন, ‘সংশোধনীর ফলে পাড়ার লোকের পক্ষে অঞ্জলি দেওয়া বা সিঁদুর খেলার সুযোগ পরোক্ষে হলেও মিলতে পারে। কারণ, প্যান্ডেলের মধ্যে একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৪৫ এবং সর্বনিম্ন ১৫ জন থাকার অনুমোদন দিয়েছে আদালত।’
সোমবার একটি জনস্বার্থ মামলার অন্তর্বতী রায়ে মণ্ডপ দর্শকশূন্য রাখতে কঠোর নির্দেশিকা জারি করেছিল বেঞ্চ। তা পুর্নর্বিবেচনার জন্য আদালতে মোট আটটি আবেদন জমা পড়ে। উদ্যোক্তাদের আর্জি ছিল, কঠোর নির্দেশ থেকে কিছুটা রেহাই দেওয়া হোক। বিশেষ করে অঞ্জলি ও সিঁদুর খেলার বিষয়টি ভেবে দেখার অনুরোধ করা হয়। সংশোধিত রায়ে এ নিয়ে একটি শব্দও খরচ করা হয়নি। বরং বেঞ্চের অভিমত, এর চেয়ে বেশি কিছু ছাড় দিলে গুরুত্ব হারিয়ে ফেলবে মূল উদ্দেশ্যটাই।