হাতির দল ঘোরাফেরা করে যে পাঁচালের জঙ্গলে, সেখান দিয়েই কর্মক্ষেত্রে যাতায়াতের জন্য ৭০ কিমি পাড়ি দিতে হতো। কাছাকাছি স্কুলে বদলির জন্য ২০১৬ এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণই কাল হল বাঁকুড়ার প্রতাপপুর দামোদর জিউ হাইস্কুলের ১০০ শতাংশ দৃষ্টিহীন শিক্ষক সোমনাথ নিয়োগীর।
অন্ধ্র-ওড়িশার দিক থেকে কিছু মেঘ বায়ুমণ্ডলে ঢোকার ফলে সোম-মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গে গরমের তীব্রতা সামান্য কমেছিল। খুব হাল্কা বৃষ্টিও হয়েছে পশ্চিমাঞ্চলের কিছু অংশে। আবহাওয়া বিজ্ঞানের মাপকাঠিতে যাকে ‘তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি’ বলে, তা এই দু’দিন ছিল মূলত উপকূল অঞ্চলের কয়েকটি স্থানে।
নির্বাচনী প্রচারে রাজস্থানে গিয়ে তিনি যা বলেছিলেন, তা নিয়ে এখনও গোটা দেশে তোলপাড় চলছে। কিন্তু নরেন্দ্র মোদি নিজের অবস্থান থেকে সরতে রাজি নন। অন্ধ মেরুকরণের রাজনীতি ও বিদ্বেষ ভাষণে অনড় প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবারও সাফ ইঙ্গিত দিয়েছেন, বেশ করেছি বলেছি। প্রয়োজনে আবারও বলব।
মহামান্য আদালতের রায় শিরোধার্য। হলেই বা চাকরিহারার সংখ্যাটা ২৫ হাজার ৭৫৩! অপরাধ করেছেন এই যুবক-যুবতীরা। তাঁরা এমন এক প্যানেলে চাকরি পেয়েছেন, যার গায়ে লেপে রয়েছে দুর্নীতির কালো দাগ। এই ২৫ হাজার ৭৫৩ জনই অপরাধী।
বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আগামী ১ অক্টোবর থেকে ফের বসছে যাত্রার আসর। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যাত্রাকে ছাড়পত্র দেওয়ায় চিৎপুরের অপেরা কর্তা থেকে শুরু করে এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত কলাকুশলী সকলেই খুশি। অপেরা কর্তাদের একাংশের বক্তব্য, দেরিতে হলেও শেষ পর্যন্ত অক্সিজেন পেল যাত্রাশিল্প। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণায় নতুন করে বাঁচার রসদ পেলেন এই শিল্পের সকলে। কথাপ্রসঙ্গে তাঁরা বলেন, দুর্গাষষ্ঠী থেকে জ্যৈষ্ঠ মাস—এই সময়টাই যাত্রার মরশুম। এবার করোনার কারণে রথের দিন কোনও যাত্রাপালার মহরত হয়নি। সেই সময় চিৎপুরের যাত্রাপাড়া ছিল শুনশান। এখন সরকার ছাড়পত্র দেওয়ায় কোমর বেঁধে ঝাঁপাতে চলেছেন সকলে।
পশ্চিমবঙ্গ যাত্রা সম্মেলনের এক কর্তা বলেন, আমাদের হাতে সময় খুব কম। এই অল্প সময়ের মধ্যে যাতে নতুন যাত্রাপালার রিহার্সাল শেষ করে দুর্গাপুজোর সময় মঞ্চস্থ করা যায়, তার চেষ্টা চলছে। রবিবার থেকেই অনেক জায়গায় শুরু হয়েছে রিহার্সাল। কাল, সোমবার থেকে পুরোদমে কাজ চলবে। যাত্রাশিল্পীদের একাংশের কথায়, দীর্ঘ ছ’মাসের বেশি সময় ধরে যাত্রা বন্ধ থাকায় তাঁদের অবস্থা ক্রমশ খারাপের দিকে যাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত যাত্রা শুরু হতে চলায় আনন্দ অনুভব করছি। তবে যাত্রার সঙ্গে যুক্ত সকলেরই বক্তব্য, যাত্রার বিষয়ে রাজ্য সরকার যে গাইডলাইন বেঁধে দিয়েছে, তা অক্ষরে অক্ষরে মেনেই আসর বসবে যাত্রার।
পশ্চিমবঙ্গ যাত্রা সম্মেলনের এক কর্তা বলেন, আমাদের হাতে সময় খুব কম। এই অল্প সময়ের মধ্যে যাতে নতুন যাত্রাপালার রিহার্সাল শেষ করে দুর্গাপুজোর সময় মঞ্চস্থ করা যায়, তার চেষ্টা চলছে। রবিবার থেকেই অনেক জায়গায় শুরু হয়েছে রিহার্সাল। কাল, সোমবার থেকে পুরোদমে কাজ চলবে। যাত্রাশিল্পীদের একাংশের কথায়, দীর্ঘ ছ’মাসের বেশি সময় ধরে যাত্রা বন্ধ থাকায় তাঁদের অবস্থা ক্রমশ খারাপের দিকে যাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত যাত্রা শুরু হতে চলায় আনন্দ অনুভব করছি। তবে যাত্রার সঙ্গে যুক্ত সকলেরই বক্তব্য, যাত্রার বিষয়ে রাজ্য সরকার যে গাইডলাইন বেঁধে দিয়েছে, তা অক্ষরে অক্ষরে মেনেই আসর বসবে যাত্রার।
