গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
১৯৮০ সাল নাগাদ রাজ্যে আর্সেনিক দূষণের খবর সামনে আসে। প্রতি লিটার পানীয় জলে ০.০৫ মিলিগ্রাম পর্যন্ত আর্সেনিক থাকলে, তা পানযোগ্য বলে বিবেচিত হয়। বিষয়টি নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বহু গবেষণা ও সমীক্ষা হয়েছে। কিছু তথ্য ও সংবাদের প্রেক্ষিতে পরিবেশবিদ সুভাষ দত্ত এনিয়ে ট্রাইব্যুনালের দ্বারস্থ হন। সেই মামলায় বলা হয়, বহু নাগরিক সহনমাত্রার থেকে অনেক বেশি পরিমাণ আর্সেনিক গলায় ঢালছেন। মালদহে প্রতি লিটারে তা ১.০৪ মিলিগ্রাম, মুর্শিদাবাদে ৩ মিলিগ্রাম, নদীয়ায় ১.১৬ মিলিগ্রাম, উত্তর ২৪ পরগনায় ৩.৭৭ মিলিগ্রাম, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ২.৭২ মিলিগ্রাম, হুগলিতে ০.৫১ মিলিগ্রাম, হাওড়ায় ০.১৬ মিলিগ্রাম ও বর্ধমানে ০.৮৪ মিলিগ্রাম।
এই প্রেক্ষাপটে রাজ্য সরকার ট্রাইব্যুনালকে জানিয়েছিল, হাবড়া, রাজারহাট, বারাসত ২, বাদুড়িয়া, বসিরহাট ১ এবং ২, দেগঙ্গা, স্বরূপনগর, বাগদা, বনগাঁ, রানাঘাট ১ ও ২ এবং পুরো বনগাঁ পুরসভা এলাকার জন্য প্রকল্প চালু হতে চলেছে। কিন্তু, প্রকল্পগুলির জন্য যে সময়সীমার কথা রাজ্য বলেছিল, তা মনে করিয়ে ট্রাইব্যুনাল বলেছে, যেভাবেই হোক ২০২১ সালের জুন মাসের মধ্যে তা শেষ করতে হবে।