কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এদিকে কেন্দ্রীয় সরকার রেশনে দেওয়ার জন্য যে গম ও ছোলা সরবরাহ করছে, তা নিম্নমানের বলে অভিযোগ উঠেছে। অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলারস ফেডারেশনের পক্ষ থেকে খাদ্য দপ্তরের প্রধান সচিব জাভেদ আমেদ সিদ্দিকিকে এব্যাপারে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বম্ভর বসু জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে তিনি আজ শনিবার দিল্লিতে খাদ্য মন্ত্রকের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে কথা বলবেন। সেপ্টেম্বর মাস থেকে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনায় জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পের রেশন গ্রাহকরা পরিবার পিছু এক কেজি করে ছোলা পাচ্ছেন। নভেম্বর পর্যন্ত ছোলা পাওয়ার কথা। কিন্তু বিভিন্ন গুদাম থেকে কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থা এফসিআই পোকা ধরা নিম্নমানের ছোলা সরবরাহ করায় গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে। জাতীয় প্রকল্পের রেশন গ্রাহকদের জন্য গম কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থা এফসিআই সরবরাহ করে। রাজ্য প্রকল্পের গ্রাহকদের জন্য এফসিআই এর কাছ থেকে গম কেনে খাদ্য দপ্তর। সব গমের মান খারাপ বলে সংগঠনের অভিযোগ। খাদ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, গম ও ছোলার মান খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রয়োজনে বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকার ও এফসিআই কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।
সাধারণ ও বিশেষ কুপনে এখন প্রায় ৬৫ লক্ষ মানুষ রেশনে খাদ্য পান। এর মধ্যে কিছু অল্প সংখ্যক ছাড়া সবাই বিনা পয়সায় মাসে মাথাপিছু ৫ কেজি করে চাল-গম পান। লকডাউন চালু হওয়ার পর ডিজিটাল রেশন কার্ড অনুমোদন হওয়া সত্বেও তা হাতে না পৌঁছনো গ্রাহকদের জন্য প্রথমে ৬০ লক্ষ কুপন ইস্যু করা হয়। পরবর্তীকালে নন ডিজিটাল সাদা রেশন কার্ড আছে, এমন প্রায় ৫ লক্ষ রেশন গ্রাহককে আবেদনের ভিত্তিতে বিশেষ কুপন দেওয়া হয়। এই কুপন প্রাপকদের ডিজিটাল কার্ডের জন্য আবেদন করতে বলেছে খাদ্য দপ্তর। দুই ধরনের কুপনই এখন থেকে খাদ্যসাথী নামাঙ্কিত হবে।