গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
কৃষিদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, আমন ধানের ক্ষেত্রে ৬টি জেলার মোট ২৭টি পুরসভা এলাকা ইন্সিওরেন্স ইউনিট হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। হুগলি জেলায় সব থেকে বেশি, ৭টি পুরসভা এই তালিকার মধ্যে এসেছে। তার মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য হল চন্দননগর কর্পোরেশন। এছাড়া আরামবাগ, ডানকুনি, বৈদ্যবাটি, তারকেশ্বর, ভদ্রেশ্বর, বাঁশবেড়িয়া পুরসভাও এই তালিকায় আছে। পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের ৫টি করে পুরসভা শস্য বিমার আওতায় আছে। এই পুরসভাগুলি হল- হলদিয়া, কাঁথি, এগরা, তমলুক ও পাঁশকুড়া (পূর্ব মেদিনীপুর), ঘাটাল, খাঁড়ার, রামজীবনপুর, খিরপাই ও চন্দ্রকোণা। পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি, গুসকরা কাটোয়া পুরসভা এলাকায় শস্য বিমা করানো যাবে। নদীয়ার যে ৬টি পুরসভা এলাকা এর আওতায় রয়েছে, সেগুলি হল- কৃষ্ণনগর, নবদ্বীপ, শান্তিপুর, বীরনগর, তাহেরপুর ও চাকদহ। বাংলা শস্য বিমার আওতায় থাকা দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একমাত্র পুরসভাটি হল গঙ্গারামপুর।
আমন ধানের ক্ষেত্রে গ্রাম পঞ্চায়েত ভিত্তিতেও ইন্সিওরেন্স ইউনিট চিহ্নিত করা হয়েছে। রাজ্যের সব জেলার ৩৩৮টি ব্লকের মোট ৩২০৪টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা এর মধ্যে আছে। বাংলা শস্য বিমা প্রকল্পে আউস ধান, পাট ও ভুট্টার উপর নিখরচায় বিমার সুযোগ রয়েছে কৃষকদের। ওই ফসলগুলির ক্ষেত্রেও নির্দিষ্ট এলাকা চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানে অবশ্য কোনও পুর এলাকা নেই।