রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদেশের পেঁয়াজের একটা বড় ক্রেতা বাংলাদেশ। পেঁয়াজের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে কেন্দ্রীয় সরকার গত বছরের সেপ্টেম্বরের শেষে বিদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ করে দেয়। ওই নিষোধাজ্ঞা ওঠানোর জন্য বাংলাদেশ সরকারের তরফে কেন্দ্রীয় সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছিল। কারণ ভারত থেকে পেঁয়াজ আসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর তার দাম বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে বেড়ে যায়। দেশে পেঁয়াজের দাম কমে যাওয়ার পর কেন্দ্রীয় সরকার গত মার্চ মাসে রপ্তানির উপর নিষোধাজ্ঞা তুলে নেয়। ফের বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি শুরু হয়ে যায়। রাজ্য সরকারের টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে জানিয়েছেন, মহারাষ্ট্রের কারবারিদের কাছ থেকে খবর নিয়ে তাঁরা জানতে পেরেছেন সেখান থেকে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণ পেঁয়াজ পাঠানো হচ্ছে। যেহেতু রপ্তানির বিষয়টা কেন্দ্রীয় সরকার নিয়ন্ত্রণ করে তাই রাজ্যের পক্ষে এব্যাপারে কিছু করার নেই। তবে বাংলাদেশে বেশি পরিমাণ পেঁয়াজ কেন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। বাংলাদেশ থেকে অন্য কোনও দেশে পেঁয়াজ পাঠানোর সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছেন না ব্যবসায়ী মহল। ভারত থেকে বাংলাদেশ ছাড়া শ্রীলঙ্কা ও আরব দেশে কিছু পেঁয়াজ রপ্তানি হয়। কিন্তু আরবে খুব ভালো মানের দামি পেঁয়াজ যায়। বাংলাদেশ সাধারণ মানের পেঁয়াজ নেয়। ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা থাকলেও, নিষোধাজ্ঞার কারণে পাকিস্তানে সরাসরি পেঁয়াজ পাঠানো যায় না।