রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
কৃষি পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল সংক্রান্ত প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পরই তা নিয়ে রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়েছে। খোদ রাজভবন থেকে ওই ঘোষণার প্রশংসা করে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে তা গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়। এই বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় শুক্রবার বলেন, কৃষক বন্ধু প্রকল্পে মাত্র এক শতক (আধ কাঠার কম) জমির মালিকও কমপক্ষে দু’হাজার টাকা অনুদান পাচ্ছেন। আর এক একর জমির মালিক পাচ্ছেন দুই কিস্তিতে বছরে পাঁচ হাজার টাকা। অন্যদিকে কেন্দ্রের ঘোষণায় দু’হেক্টর জমির মালিক বছরে তিনবারে মোট ছ’হাজার টাকা অনুদান বাবদ পাবেন। তাছাড়া কম জমির মালিক কৃষক কী পাবেন, তার কোনও দিশা নেই প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায়। রাজভবন পরামর্শ না দিলেও, কোনটা কৃষকদের জন্য বেশি উপযোগী, তা বুঝেছেন এ রাজ্যের কৃষিমহল। তাই প্রায় ৫০ লক্ষ মানুষ কৃষক বন্ধুর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। আর কেন্দ্রের কৃষি পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল—পুরোটাই প্রহসন। মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদারের কথায়, বারবার দরবার করা সত্ত্বেও এ রাজ্যে কেসিসি দিতে অনীহা দেখাচ্ছে ব্যাঙ্কগুলি। কম জমির মালিকদের কৃষিঋণই দিতে চায় না তারা। সেখানে বিনা শর্তে ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ! এতো ভাঁওতা ছাড়া আর কিছুই নয়!