গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সাক্ষ্য দিতে এসে তিনি ও তাঁর স্ত্রী মুন্নি প্যাটেল বিচারকের কাছে মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির আবেদন জানিয়েছিলেন। কিন্তু, বারবার পিছিয়ে যায় বিচার প্রক্রিয়া। মামলার শুনানি চলছিল আলিপুরের মুখ্য বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের এজলাসে। কিন্তু তা মাঝপথে থমকে যায়। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতার বিবেকানন্দ পার্কে ক্রিকেট খেলতে গিয়ে বাঁ পায়ের গোড়ালিতে চোট লাগে রজনীশের। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। সেখানে কয়েকবার তাঁর অপারেশন হয়। ওই বছরই ২ জুন মৃত্যু হয় তাঁর। পরবর্তী সময় চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে রজনীশের বাবা ভবানীপুর থানায় এফআইআর দায়ের করেন পাঁচ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। ২০০৩ সালের ১১ ডিসেম্বর আদালতে চার্জশিট পেশ হয়। অভিযুক্ত চিকিৎসকরা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন।