কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
যাঁদের রিপোর্ট নেগেটিভ হবে, তাঁরাও দু’দিন প্রাইভেট/আইসোলেশন বেডে থেকে চিকিৎসার সুবিধা পাবেন। নেগেটিভ রোগীরা এরপর অন্য রোগের চিকিৎসা করালে তাঁর জন্য নির্দিষ্ট বেড বরাদ্দ হবে। কেউ নথিভুক্ত হাসপাতালে পরিকল্পিত চিকিৎসা বা অপারেশন করানোর জন্য ভর্তি হতে গিয়ে আগাম করোনা পরীক্ষা করালেও সেই টাকা রিইমবার্স করাতে পারবেন। তবে ওই পরীক্ষা সরকারি নথিভুক্ত বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিক থেকে করাতে হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
সরকারি স্বাস্থ্য প্রকল্পের অধীনে নথিভুক্ত বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর পর খরচের বিল পাওয়া নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে চিন্তা ছিল। এই বিজ্ঞপ্তি তা দূর করল। রাজ্য সরকারি স্বাস্থ্য প্রকল্পে পাঁচ লক্ষের মতো সরকারি কর্মী ও পেনশনভোগী নথিভুক্ত আছেন। কলকাতা ও বিভিন্ন জেলায় নথিভুক্ত বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসা করালে তার খরচ সরকারের কাছ থেকে পাওয়ার সুযোগ তাঁরা পান। কোন রোগের চিকিৎসায় কী হারে খরচ দেওয়া হবে, তা সরকার নির্ধারণ করে দেয়। এবার করোনা চিকিৎসার ক্ষেত্রেও সেটাই করা হল।