পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
দশম স্থানাধিকারী অর্ক দত্ত বলেন, নিজের ব্যবসা খুলে দেশীয় পদ্ধতিতে নতুন টেকনোলজি আবিষ্কারের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছি। কারণ প্রযুক্তিগত উন্নতি হলে অর্থনৈতিকভাবে দেশকে আরও মজবুত করা সম্ভব। নিত্যনতুন টেকনোলজি বিদেশ থেকে কিনতে গেলে বিপুল পরিমাণ খরচ করতে হয় দেশকে। অর্ক বলেন, সেই প্রযুক্তি যদি দেশে তৈরি করতে পারি, তাহলে মানুষ অনেক বেশি উপকৃত হবেন। পাশাপাশি তা বিদেশে বিক্রি করে অর্থনৈতিকভাবেও দেশকে উন্নত করা সম্ভব। চীন, আমেরিকা থেকে প্রযুক্তি আমদানি না করে নিজের দেশেই উন্নত মানের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সম্পর্কিত প্রযুক্তি আবিষ্কার করতে উদ্যোগী হয়েছেন তিনি। আইআইটিতে পড়াশোনার সময় সেখানকার শিক্ষক এবং বন্ধু-বান্ধবদের থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তাঁর আগ্রহ বৃদ্ধি পায় বলে জানান।
জয়েন্টে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন কলকাতার শ্রীমন্তী দে। তিনি জানান, পরবর্তীকালে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করতে চান। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি দারুণ সাইক্লিং করেন। এছাড়া গল্পের বই পড়ে অবসর সময় কাটান। চতুর্থ স্থানাধিকারী উৎসব বসু অ্যাস্ট্রোফিজিক্স বা মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, জয়েন্ট পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো থাকলেও প্রথম একশোর মধ্যে যে থাকব তা নিশ্চিত ছিলাম। তবে একেবারে প্রথম দশের মধ্যে চলে আসব, তা কোনওমতেই আশা করিনি। খুশি বাবা-মা থেকে শুরু করে পরিবারের সকলেই। তাই এত ভালো ফলাফলের জন্য উৎসবের বাড়িতে শুরু হয়েছে মহোৎসব।