রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
সমস্যার সমাধানে সেখানে একগুচ্ছ প্রযুক্তির ব্যবহার করে দুর্গাপুরের সিএসআইআর-সিএমইআরআই। রোটারি ড্রাম ওয়াশার। জমি থেকে সরাসরি তুলে আনা ফসলে প্রচুর পরিমাণে কাদা, মাটি, নোংরা লেগে থাকে। ঘুরন্ত ড্রামে ওয়াটার জেটের সাহায্যে তা পরিষ্কার করা হয়। দ্বিতীয়টি হল স্লাইসার। পরিষ্কার হয়ে যাওয়া আদা/হলুদকে দ্রুত স্বয়ংক্রিয়ভাবে দুই থেকে তিন মিলিমিটার পর্যন্ত পরিমাপে কেটে ফেলা হয়। এরপর ক্যাবিনেট ড্রায়ার ব্যবহার করে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া আদা, হলুদকে শুকনো করা হয়। মন্ত্রক জানাচ্ছে, ফসলের টুকরোগুলোর মধ্যে ৯০ শতাংশ জল থাকে। যদি দুই থেকে তিনদিনের মধ্যে তা শুকিয়ে ফেলা না হয়, তাহলে পচন অনিবার্য। ক্যাবিনেট ড্রায়ারে বৈদ্যুতিন ব্যবস্থার মাধ্যমে সেই কাজটিই করা হয়। শেষ পদ্ধতিতে গ্রাইন্ডারের ব্যবহার হয়। যা একেবারে গুঁড়ো করে দেয় হলুদ, আদা কিংবা লঙ্কাকে। দুর্গাপুরের ওই প্রতিষ্ঠানের দাবি, এই গোটা প্রক্রিয়ার ফলে চাষিদের ফসল নষ্ট হবে না। সঠিক দামও মিলবে। মিজোরামের কৃষিমন্ত্রী সি লালরিনসাঙ্গা দুর্গাপুরের সিএমইআরআইয়ের অধিকর্তাকে যে চিঠি লিখেছেন, তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, এহেন প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে রাজ্যের চাষিদের আয়ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। দুর্গাপুর সিএমইআরআইয়ের অধিকর্তা হরিশ হীরানি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই অরুণাচল প্রদেশে এরকমই তিনটি প্রজেক্টের কাজ শুরু করেছি।