বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
নবান্ন সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, হাসপাতালে শয্যা আটকে রাখার প্রবণতা আটকাতেই এই সিদ্ধান্ত। ইতিমধ্যে কলকাতার রাজারহাটের হজ হাউস, আনন্দপুর, তপসিয়া, গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, যাদবপুর কিশোর ভারতী স্টেডিয়াম, খড়দহ পুরসভার বিবেকানন্দ স্টেডিয়ামের মতো বেশ কিছু জায়গায় সেফ হোম তৈরি করা হয়েছে। এবার রাজ্যের সব পুরসভা এবং থানাকে বলা হয়েছে, নিজেদের এলাকায় হোটেল, স্টেডিয়াম, বিয়েবাড়িতে এই সেফ হোম তৈরি করতে। কমপক্ষে ১০০ থেকে ২০০ জন থাকার উপযোগী পরিকাঠামোর খোঁজ করা হচ্ছে। বাথরুম সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যাপারে সুব্যবস্থা থাকলে, সেই জায়গাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। পুরসভা ও থানার জমা দেওয়া তালিকা এবং সেই এলাকায় কোভিড রোগীর সংখ্যা খতিয়ে দেখবেন সংশ্লিষ্ট জেলার সিএমওএইচ। তাঁর রিপোর্টের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবে স্বাস্থ্যদপ্তর।
সূত্রের খবর, সেফ হোমগুলির সঙ্গে হাসপাতালের যোগাযোগ থাকবে। রোগীদের সুবিধার্থে চিকিৎসক দল এবং অ্যাম্বুলেন্সও প্রস্তুত রাখা হবে। প্রাথমিকভাবে কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া এবং হুগলিতে দ্রুততার সঙ্গে এই নির্দেশ কার্যকর করা হবে। এই পাঁচটি জেলাতেই করোনা রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। পরে গোটা রাজ্যেই প্রতিটি পুরসভা ও থানা এলাকায় চালু হবে সেফ হোম।