বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
মঙ্গলবার প্রকাশিত কেন্দ্রীয় সরকারের রিপোর্ট অনুযায়ী, করোনার সংক্রমণ প্রবণতা, মোট সংক্রামিতের সংখ্যা, মৃত্যুর হার, সংক্রমণ দ্বিগুণ হওয়ার সময়সীমা—প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশের অন্য সংক্রমণপ্রবণ রাজ্যগুলির তুলনায় এখনও পশ্চিমবঙ্গ ইতিবাচক অবস্থানেই রয়েছে। রাজ্যওয়াড়ি যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, সেখানে পশ্চিমবঙ্গের স্থান সপ্তম। এরই মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, দিল্লি, মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গে অ্যাকটিভ করোনা সংক্রামিতের সংখ্যা ক্রমেই কমে যাচ্ছে। বেড়ে যাচ্ছে রিকভারি রেট অর্থাৎ সুস্থ হওয়ার হার। করোনা সংক্রমণ সংক্রান্ত পরিসংখ্যানে প্রধানত তিনটি বিষয় দেখা হচ্ছে—২৪ ঘণ্টায় নতুন সংক্রমণ, সক্রিয় আক্রান্ত এবং মৃত্যুহার। এই তিনটি ক্ষেত্রেই পশ্চিমঙ্গের স্থান এখনও তুলনামূলকভাবে স্বস্তিকর। পাশাপাশি নতুন সংক্রমণের হার অনেকটাই কমছে অন্ধ্রপ্রদেশে। তবে মহারাষ্ট্র, দিল্লি এবং পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে স্বাস্থ্য ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এই পরিসংখ্যান আশার আলো দেখাচ্ছে। আর তাই আগস্টে অবশেষে দিল্লি সরকার মেট্রো রেল চালাতে ইচ্ছুক। এই মর্মে কেন্দ্রকে প্রস্তাবও পাঠিয়েছে কেজরিওয়াল সরকার। অন্যদিকে, সবরকম হকার ও সাধারণ মার্কেটও মঙ্গলবার থেকে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়েছে দিল্লিতে। আগস্ট মাসে খুলবে সিনেমা হল, মাল্টিপ্লেক্স। একইসঙ্গে মেট্রোরেল চালু হলে দেশের মধ্যে প্রথম প্রায় স্বাভাবিকতায় ফিরতে চলেছে রাজধানী।