বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
ওয়েস্ট বেঙ্গল এগ্ৰিকালচার প্রডিউস মার্কেটিং আইন অনুযায়ী কিছু পণ্যের উপর নির্দিষ্ট হারে কর আদায় করা হয়। সব ধরনের সব্জি, ফল সহ বেশ কিছু কৃষিজ ও প্রাণিজ সামগ্ৰীকে এই কর দেওয়া থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। গত বছর কৃষিবিপণন দপ্তর কর ছাড় পাওয়া সামগ্ৰীর তালিকা প্রকাশ করে। ডিম, চিকেন, মাছ, চা সহ আরও কিছু সামগ্ৰীও এই তালিকায় আছে। এই তালিকার বাইরে থাকা কিছু কৃষিজ ও প্রাণিজ সামগ্ৰীর উপর ২ শতাংশ বা তার কম হারে কর নেওয়ার সুযোগ আইন অনুযায়ী রয়েছে। এ রাজ্যে বেশিরভাগ পণ্যের উপর ১ শতাংশ হারে কর নেওয়া হয়। দপ্তরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, অন্য রাজ্যে এই করের হার অনেক বেশি।
গত এপ্রিল মাসের আগে পর্যন্ত জেলা নিয়ন্ত্রিত বাজার কমিটির (ডিআরএমসি) পরিচালনাধীন চেকপোস্টগুলিতে এই কর আদায় করা হতো। কর আদায়ের জন্য অনেক সময় চেকপোস্টে গাড়িকে বেশি সময় অপেক্ষা করতে হতো। এতে পচনশীল পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়ার ও কর ফাঁকি দেওয়ারও সুযোগ ছিল। এপ্রিল থেকে চেকপোস্টে কর আদায় তুলে দেওয়া হয়েছে।
এর বদলে নিয়ন্ত্রিত বাজার কমিটিগুলির অধীনস্থ বাজারগুলিতেই কর আদায় করে নেওয়া হবে। এর জন্য প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো সেখানে তৈরি করা হচ্ছে। কী পরিমাণে পণ্য ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তার ভিত্তিতে কর নির্ধারণ করে তা সংগ্ৰহ করে নেওয়া হবে। ডিজিটাল ব্যবস্থায় কর মেটানো যাবে। পুরো ব্যবস্থাটি অনলাইনে হওয়ায় কর আদায় ব্যবস্থার উপর নজরদারি থাকবে। উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জায়গায় এই নতুন ব্যবস্থার অধীনে কর আদায় শুরু হয়ে গিয়েছে।