বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
মাস কয়েক বাদেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তৃণমূল সংগঠনকে গুছিয়ে ময়দানে ঝাঁপানোর প্রস্তুতি সেরে ফেলেছে। প্রধান বিরোধী শিবির বিজেপিও খুব একটা পিছিয়ে নেই। তারা নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বেশ কিছুদিন আগেই রাস্তায় নেমেছে। এই অবস্থায় সিপিএম এবং তার সহযোগী বাম দলগুলি কয়েকটি প্রতীকী প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করলেও সাধারণ মানুষের মধ্যে তার প্রভাব বিশেষ পড়েনি, সে কথা তারা নিজেরাও জানে। সামনে আরও বেশ কয়েকটি কর্মসূচি রয়েছে। ৫ আগস্ট মুজফফর আহমদের জন্মদিন দিন দিয়ে ফের পথে নামতে চাইছে তারা। তারপর ৯ আগস্ট ভারত ছাড় আন্দোলন, ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা দিবস, ৩১ আগস্ট খাদ্য আন্দোলনের শহিদ দিবস, ১ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দিবস ইত্যাদি পালন করবে তারা। এই পরিস্থিতিতে কীভাবে কর্মসূচিগুলি পালন করা হবে, তা নিয়ে শুক্রবার আলিমুদ্দিনে আলোচনায় বসেছিল বাম দলগুলির নেতৃত্ব। তবে সেই আলোচনা থেকে কোনও সমাধান সূত্র বের হয়নি। তাই সোমবার তাঁরা ফের বৈঠকে বসবেন বলে জানা গিয়েছে।
প্রদেশ কংগ্রেসের ক্ষেত্রেও অবস্থাটা প্রায় এক। রাজ্য সভাপতি সোমেন মিত্র অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। অপর দুই প্রবীণ নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য ও আব্দুল মান্নান বয়সজনিত কারণ ও অন্যান্য ব্যাধির কারণে ঝুঁকি নিতে সাহস পাচ্ছেন না। তরুণ ব্রিগেড উৎসাহী হলেও স্বাস্থ্যবিধি নিয়ন্ত্রণের গ্যারান্টি দিতে পারছেন না নেতারা। সব মিলিয়ে বামেদের মতো কংগ্রেসও পড়েছে উভয় সঙ্কটে।