বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
আলুর দামের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না। অনেক বাজারেই এখন জ্যোতি আলু ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। চন্দ্রমুখীর দাম আরও বেশি। হিমঘর থেকে বের হওয়ার পর স্থানীয় পাইকারি বাজারে জ্যোতি আলু ২৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কয়েক মাস আগে পেঁয়াজের অস্বাভাবিক মৃল্যবৃদ্ধিতে সারা দেশ তোলপাড় হয়ে গিয়েছিল। সেই পেঁয়াজের দাম এখন আলুর থেকে অনেকটাই কম। অনেক বাজারে ২০ টাকা কেজি দরের আশপাশে তা বিক্রি হচ্ছে।
রাজ্যে উৎপাদিত পেঁয়াজ এখনও বাজারে আসছে। তার সঙ্গে ভিন রাজ্যে থেকেও সরবরাহ হচ্ছে। তাই দাম বাড়ছে না। কিন্তু রাজ্যে উৎপাদিত আলু চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। এবার কিছুটা বেশি দামে আলু কিনে হিমঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। কিন্তু হিমঘরে সংরক্ষণ করার পর ১৩ টাকা দামে কৃষকের কাছ থেকে কেনা আলুর দাম খুচরো বাজারে কেন ৩০ টাকা হবে, সেই প্রশ্ন উঠেছে।
খুচরো বাজারে সব্জির দামও বেশ চড়া। ঘৃর্ণিঝড় উম-পুনে ক্ষতির পর সব্জির দাম বেড়ে যায়। লোকাল ট্রেন বন্ধ থাকার পাশাপাশি ডিজেলের মৃল্যবৃদ্ধির প্রভাব সব্জির দামের উপর পড়েছে। কারণ গ্ৰামের হাট থেকে শহরের বাজারে নিয়ে আসার পরিবহণ খরচ বেড়ে গিয়েছে। তবে একটাই আশার কথা, এই মাসেই গরমের দ্বিতীয় দফার চাষের সব্জি বাজারে আসতে শুরু করবে। তাতে জোগান বেড়ে দাম কিছুটা কমতে পারে। তবে লোকাল ট্রেন চালু না হওয়া পর্যন্ত অবস্থা পুরো স্বাভাবিক হবে না বলেই মনে করছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা।