পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, শুধু গাছ বসালে চলবে না। নিজের সন্তানকে যেভাবে আমরা বড় করে তুলি, চারাগাছকেও সেভাবে বড় করে তুলতে হবে। মনে রাখতে হবে, পরিবেশ বাঁচলে আমরা বাঁচব। পরিবেশ ধ্বংস হয়ে গেলে আমরা কেউ থাকব না। এই বনমহোৎসব কর্মসূচি এদিন থেকে সারা রাজ্য জুড়ে শুরু হল বলে জানিয়েছেন প্রশাসনের কর্তারা। এই পর্যায়ে শুধুমাত্র সুন্দরবনে রোপণ করা হবে পাঁচ কোটি ম্যানগ্রোভ গাছের চারা। এছাড়াও রাজ্যের অন্যান্য জেলায় বসানো হবে সাড়ে তিন কোটি গাছ। উম-পুন ঘূর্ণিঝড়ে বহু গাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এ বছর ব্যাপকহারে বৃক্ষরোপণ ও বনসৃজন করে সেই ক্ষতি কিছুটা হলেও পূরণ করার চেষ্টা হবে বলে বনদপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে। রাজ্যের দুই মন্ত্রী ছাড়াও এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক প্রবীর ঘোষাল, বৈশালী ডালমিয়া প্রমুখ। -নিজস্ব চিত্র