কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জানা গিয়েছে, আপাতত ছ’টি হাতিকে ওই জিমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তাদের মধ্যে তিনটি পূর্ণবয়স্ক এবং তিনটি হাতিশাবক রয়েছে। অনুশীলনের মধ্যে মাড বাথ ও বল খেলা থেকে শুরু করে নানা ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় পরিবেশ ও বন মন্ত্রকের বিশেষজ্ঞ রীতেশ যোশি বলেন, পাহারাদার হাতিদের এই ধরনের অনুশীলন তাদের মানসিক বিকাশ ঘটাবে। এছাড়া যেকোনও রকমের অবসাদের সঙ্গে লড়াই করতেও সাহায্য করবে। উত্তরাখণ্ড সরকারের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে রাজ্যে ২১টি হাতির মৃত্যু হয়েছে। এবং তা চোরাশিকার বা বিষক্রিয়ায় নয়। শারীরিক অসুস্থতার কারণেই তারা মারা গিয়েছে।
পশু বিশেষজ্ঞদের অনেকেই মনে করেন, মানসিক অবসাদের কারণে বহু হাতিই অসুস্থতায় ভোগে। তাই হাতিদের শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ রাখতে রাজাজি অভয়ারণ্যের এই উদ্যোগ।