কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এর কারণ হল, জুন মাসে দ্বিতীয় দফায় প্রায় ৫৭৬০ কিলোলিটার তেল বিভিন্ন জেলার জন্য অতিরিক্ত বরাদ্দ করা হয়। কলকাতা-বিধাননগর, মালদহ, দক্ষিণ দিনাজপুর ছাড়া সব জেলা অতিরিক্ত বরাদ্দ পেয়েছে। ওই কেরোসিন গ্ৰাহকের কাছে মূলত জুলাই মাসেই বিক্রি হবে। খাদ্যদপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী অতিরিক্ত বরাদ্দের কেরোসিন জুন মাসের দামে বিক্রি করতে হবে। ফলে একজন ডিলার জুলাই মাসে দুই ধরনের দামে কেরোসিন বিক্রি করতে পারেন, এমন সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে, লিটারে দামের ফারাক এমাসে ৯ টাকা হওয়ার জন্য গ্ৰাহকদের ক্ষোভের আশঙ্কা করছেন ডিলাররা। রাজ্যের কেরোসিন ডিলারদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অশোক গুপ্ত জানিয়েছেন, গত মাসেও এরকম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। তখন দামের ফারাক মাত্র দেড় টাকা হলেও অনেক জায়গায় গ্ৰাহকরা ক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। এবার তো দামের পার্থক্য অনেক বেশি হবে। তিনি জানিয়েছেন, এর সঙ্গে আবার অতিরিক্ত বরাদ্দ সংক্রান্ত জটিলতাও রয়েছে। এই অতিরিক্ত কেরোসিন বিক্রি করতে হবে আগের মাসের দামে। ফলে দু-রকম দাম হবে। এখনকার বণ্টন নীতির জন্য মাসের শেষদিকে জেলাগুলির জন্য অতিরিক্ত বরাদ্দ করতে হচ্ছে। খাদ্যদপ্তরের অবশ্য বক্তব্য, কেরোসিনের স্থানীয় চাহিদা ও প্রয়োজন বিবেচনা করে সরকার বণ্টন নীতি তৈরি করেছে। যেখানে প্রয়োজন বেশি, সেখানকার বাসিন্দাদের জন্য কিছু বেশি বরাদ্দ করা হয়।