পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এদিন কলকাতা ছাড়াও প্রতিটি জেলার স্টেশনে স্টেশনে অবস্থান বিক্ষোভ করা হয়। দমদম, বালিগঞ্জ, খিদিরপুর, ঘোষালপুরে ফ্লেক্স-প্ল্যাকার্ড তুলে ধরে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলে তৃণমূল। দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, রেল হল জাতির জীবনরেখা। কিন্তু, এখন তা বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। কিন্তু তা দেওয়া যাবে না, তার বিরুদ্ধেই আমাদের পথে নামা। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, সরকারি বিভিন্ন সংস্থাকে বিজেপি সরকার বেচে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এই অবস্থায় তৃণমূল মানুষের পাশে থেকে লড়াই চালিয়ে যাবে। কলকাতার পাশাপাশি হাওড়ার বীরশিবপুর, কুলগাছিয়া ও বাগনানে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল। নেতৃত্বের বক্তব্য, দেশের প্রধানমন্ত্রী যেভাবে একের পর এক জনবিরোধী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছেন, তাতে আগামিদিনে তিনি গোটা দেশটাকেই বিক্রি করে দেবেন।