পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
লকডাউন পরিস্থিতিতে সরকারি পর্যায়ে এখন ই-অফিস চালু করার যে উদ্যোগ চলছে, এটা তারই অংশ বলে মনে করা হচ্ছে। লকডাউনের জন্য অন্য সব সরকারি অফিসের মতো পিএজি অফিসেও স্বাভাবিক কাজকর্ম হচ্ছে না। কীভাবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে দপ্তরগুলির সঙ্গে কাজ চলবে তা বিস্তারিতভাবে জানানো হয়েছে ওই চিঠিতে।
কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্থা পিএজি-র সঙ্গে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাজ্য সরকারের যাবতীয় খরচের হিসেব পিএজি’র কাছে জমা পড়ে। তাই সব দপ্তরের যাবতীয় খরচ সংক্রান্ত নির্দেশ ও অন্যান্য নথি জমা দিতে হয় পিএজি-র কাছে। পিএজি তা পরীক্ষা করে। কোনও অসঙ্গতি পেলে দপ্তরের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। সরকারি কর্মী অবসর নিলে পেনশন সহ অন্যান্য অবসরকালীন প্রাপ্য দেওয়ার ব্যাপারে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় পিএজি। এখন সরকারি দপ্তরগুলি বিভিন্ন খরচ সংক্রান্ত যে নির্দেশিকা জারি করে তার কপি নিয়মিত পিএজি অফিসে পাঠানো হয়। খামবন্দি করে ডাক বিভাগের মাধ্যমে তা পাঠানো হয়।
নথিপত্র অনলাইনে আপলোড করার সুযোগ নতুন ব্যবস্থায় থাকছে বলে জানানো হয়েছে। তবে খরচ সংক্রান্ত নির্দেশ অনলাইনে পাঠানোর ব্যাপারে সরাসরি কিছু বলা হয়নি। আধিকারিকরা মনে করছেন, আগামী দিনে সব নথি অনলাইনে আপলোড করতে হবে। নতুন ব্যবস্থায় দপ্তর সংক্রান্ত বিভিন্ন রিপোর্ট অনলাইনে দেখা যাবে। হিসেব সংক্রান্ত কোনও অসঙ্গতি দেখা গেলে তার নিষ্পত্তিও অনলাইনেই করা যাবে। এতে সময় ও শ্রম দুটোই বাঁচবে।