কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এক্ষেত্রে মেশিনে কোনও বোতাম বা সুইচ নেই। তাই বোতামে হাত দেওয়ারও প্রয়োজন নেই। হাত দুটি মেশিনের একটু নীচে রাখলেই ভিতরে থাকা স্যানিটাইজার ভিজিয়ে দেবে হাত। স্বাস্থ্যভবন এবং আই ডি কোভিড হাসপাতালে বসেছে এই মেশিন।
হাত দিয়ে টেপা বা স্পর্শ, কোনওটারই প্রয়োজন নেই। সেলাই মেশিনের মতো পা দিয়ে প্যাডেল করলেই হল। মেশিনে বসানো স্যানিটাইজার থেকে হাতে গড়িয়ে পড়বে দ্রবণ। সংক্রমণ প্রতিরোধে এই ‘প্যাডেল স্যানিটাইজার মেশিন’ বসেছে আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
স্যানিটারজার না-পসন্দ এমন মানুষের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। বহু চিকিৎসক ও সচেতন মানুষ মনে করেন, আলকোহলযুক্ত স্যানিটাইজার কার্যকর। কিন্তু রং-বেরঙের নানা গন্ধযুক্ত স্যানিটাইজারগুলিতে কাজের কাজ কতটা হয়, বলা কঠিন। তাঁরা বিশ্বাস করেন, জীবাণু মারতে সাবানের বিকল্প নেই। কিন্তু মেশিনের বোতাম টিপলে তবে তো সাবান গড়াবে! তাই আই ডি হাসপাতালে প্রিন্সিপাল অফিস থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরে বসেছে টাচলেস বা ‘অটোমেটিক সোপ ডিসপেনসার’। এক্ষেত্রেও মেশিনের নীচে হাত রাখলেই গড়িয়ে পড়বে সাবান। এবার জল দিয়ে হাত ধুয়ে পরের ধাপে বিনা স্পর্শে হাত শুকনো করার ব্যবস্থা করতে বসানো হয়েছে ‘অটোমেটিক হ্যান্ড ড্রায়ার’। মেশিনের নীচে হাত রাখলে গরম হাওয়ার স্রোত জল শুকনো করে দেবে।
করোনা সংক্রামিত ব্যক্তির বাড়ি বা ফ্ল্যাটের আশপাশে বিভিন্ন পুরসভা বা সরকারি উদ্যোগে ধোঁয়া ছিটানো বা ‘ফগিং’য়ের সঙ্গে অনেকেই পরিচিত। কিন্তু বিশাল বিশাল ফগিং মেশিনগুলি ব্যবহার করে ছোট ঘর বা আসবাব জীবাণুমুক্ত করা কঠিন। এ কারণে সরকার কিনেছে ‘মিনি ফগিং মেশিন’।