পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
টেস্ট না হওয়ায় নিচুতলার পুলিস কর্মীদের মধ্যে একটা চাপা ক্ষোভ তৈরি হয় বিভিন্ন জেলায়। শৃঙ্খলাবদ্ধ বাহিনীর সদস্য হওয়ার কারণে কেউ মুখ খোলার সাহস না দেখালেও বিষয়টি কানে যায় রাজ্য পুলিসের শীর্ষ কর্তাদের। সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী হন। নিয়মিত ব্যাবধানে থানা ও ফাঁড়িতে কর্মরতদের কোভিড টেস্ট করানোর সিদ্ধান্ত হয়।
এই নির্দেশ প্রতিটি জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে জেলার স্বাস্থ্য দপ্তরের সঙ্গে এই নিয়ে কথা বলবেন পুলিস আধিকারিকরা। থানার কর্মীদের একটি তালিকা তৈরি করা হবে। জেলার স্বাস্থ্য দপ্তর যেখানে করোনা টেস্টের ব্যবস্থা করেছে সেখানেই তাদের পাঠানো হবে। একবার নয়, প্রয়োজনে একাধিকবার পরীক্ষা করা হবে। ইতিমধ্যেই কয়েকটি জেলায় এই কাজ শুরুও হয়ে গিয়েছে। তবে চেষ্টা হচ্ছে প্রতি থানায় লালা রস সংগ্রহ করার জন্য যাতে জেলার স্বাস্থ্য দপ্তরের একজন কর্মীকে রাখা যায়। তাহলে প্রতিদিন নিয়ম করে ডিউটিতে ঢোকা ও বেরোনোর সময় পুলিস কর্মীদের নমুনা নেওয়া যাবে।