কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
দপ্তর সূত্রের খবর, করোনা পরীক্ষা ব্যবস্থার বহু বিষয়ে খামতি রয়েছে সুরক্ষার। বিশেষত, পরীক্ষার রিপোর্ট কিছু ক্ষেত্রে ত্রুটিপূর্ণ বলে মনে করছে দপ্তর। রাজ্য সরকারের করোনা রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডাঃ অজয় চক্রবর্তী বলেন, সুরক্ষার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ছিল আমাদের কাছে। আমরা মনিটারিং টিম পাঠিয়েছিলাম। তারা বহু খামতি পেয়েছে। ওদের করোনা রিপোর্ট ত্রুটিপূর্ণ। আমরা অন্য জায়গায় পরীক্ষা করে দেখেছি, অন্য রিপোর্ট আসছে। খামতি পূরণ করলে ওদের আবেদন বিবেচনা করা হবে। সুরক্ষার কর্ণধার ডাঃ সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিক্রিয়া জানতে বহুবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। এদিকে, এই প্রথম করোনায় প্রাণ হারালেন রাজ্য পুলিসের এক আধিকারিক। হাসান ফকির (৪৭) নামে ওই এএসআইয়ের বাড়ি মাটিয়া থানা এলাকায়। জেলা পুলিস সুপারের অফিসে কর্মরত ছিলেন। জ্বর এবং অন্যান্য উপসর্গ থাকায় কিছুদিন ধরেই চিকিৎসা চলছিল তাঁর। এদিন সকালে বারাসতের কোভিড হাসপাতালে মারা যান বলে জানিয়েছেন পুলিস সুপার কঙ্করপ্রসাদ বারুই।
এবারের চিকিৎসক দিবসের থিম ‘করোনায় মৃত্যুহার কমানো’ হওয়ায়, দিনটিতে ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়কে স্মরণ ও শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি করোনা মোকাবিলায় সচেতনতার বার্তা দেওয়া হয়। চিকিৎসক এবং করোনা যোদ্ধাদের দিনের শুরুতে অভিনন্দন জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধান রায়ের বাসভবন, নবান্ন, আইএমএ ভবন, রাজ্য যোগ ও ন্যাচারোপ্যাথি কাউন্সিল সহ বহু সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও সংগঠনের কেন্দ্রে দিনটি উদ্যাপিত হয়েছে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম সহ বিশিষ্টরা। এনআরএস-এ সিস্টার নিবেদিতা অডিটোরিয়ামের উদ্বোধন করা হয় এদিন। মানিকতলা ইএসআই হাসপাতালে মলিটিউলার ল্যাবরেটরি এবং ক্যাথল্যাব চালু হয়। ক্যাথল্যাবে কার্ডিওলজির পদ্ধতির কাজও শুরু হয় এদিন। শুরু হয় নিউরোসার্জারিও।
করোনা লড়াইয়ে শামিল সর্বস্তরের স্বাস্থ্যকর্মীদের সম্মান জানাতে উডল্যান্ডস হাসপাতালে ১২ ফুট লম্বা করোনা যোদ্ধার একটি মূর্তির উদ্বোধন হয়। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে অন্যান্য বিভাগে পুরোদমে চিকিৎসা শুরুর দাবিতে এদিন বিক্ষোভ দেখান সেখানকার জুনিয়র ডাক্তাররা।