কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সূত্রের খবর, দিন কয়েক আগে যুগ্মসচিব পর্যায়ে বৈঠক ডাকলে সব সংগঠন একযোগে তা বয়কট করে। এরপর এদিন কেন্দ্রীয় শ্রম কমিশনারের তরফে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকও বর্জন করার কথা আগাম ঘোষণা করে দেয় তারা। ঠিক হয়, কয়লা সচিব অনিল জৈন মঙ্গলবার ভিডিও-বৈঠক করবেন শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে। কিন্তু বৈঠকে ধর্মঘট প্রত্যাহারের বিষয়ে জৈনের অনুরোধ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেন তাঁরা। সঙ্ঘ নেতা বিএমএস-এর ডঃ বি কে রাই বলে দেন, খনি বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্ত আাপাতত স্থগিত রাখার কথা ঘোষণা করলে তবেই তাঁরা ধর্মঘট পিছানোর কথা ভাববেন। ফলে এই বৈঠক ভেস্তে যায়।
ফলত, খনি ধর্মঘট কীভাবে ঠেকানো যায়, তা নিয়ে সরকারের উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে। এখন কয়লামন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশি আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসে কোনও ফয়সালায় আসতে পারেন কি না তা নিয়ে এদিন রাত পর্যন্ত ভাবনাচিন্তা চলছে। যদিও সংগঠনগুলি সাফ জানিয়েছে, খনি নিলামের সিদ্ধান্ত স্থগিত রাখার কথা ঘোষণা না করা পর্যন্ত তারা কোনওরকম আপসে যেতে রাজি নয়।