বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
লকডাউনের সময় এই ধরনের মেডিক্যাল বিল পেশ করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েছেন অনেকে। করোনা পরিস্থিতির জন্য অনেকেই হাসপাতালে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রে সইসাবুদ করাতে পারছিলেন না। তাছাড়া ৮ জুন পর্যন্ত লকডাউনের কারণে ট্রেজারি অফিসগুলি বন্ধ থাকায় বিল জমা করা যাচ্ছিল না। এখন অবশ্য এই সমস্যা কেটে গিয়েছে। তার সঙ্গে মেডিক্যাল বিল পেশের সময়সীমা বাড়ানোয় চিকিৎসা খরচের টাকা এবার পাওয়া যাবে বলে কর্মীমহলের আশা। কর্মী সংগঠনগুলি রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। কিন্তু সরকারি চিকিৎসা প্রকল্প নিয়ে এখন অন্য জটিলতা তৈরি হয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে চিকিৎসা করাতে গেলে এখন করোনার পরীক্ষা করানো হচ্ছে। কোনও কোনও হাসপাতাল একারণে কয়েকদিন ভর্তিও রেখে দিচ্ছে। কিন্তু করোনা পরীক্ষা সরকারি স্বাস্থ্য প্রকল্পের আওতায় না থাকায় এই বিলের টাকা পাওয়া নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।