গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
রাস্তায় বাসের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ভাড়া বৃদ্ধি সহ বেশ কিছু দাবি তুলেছিল মালিক সংগঠনগুলি। সেই বিষয়গুলি খতিয়ে দেখতেই বিশেষ কমিটি গঠিত হয়েছে। আগামী দিনে এই কমিটি সংগঠনগুলির সঙ্গে বৈঠক করে মালিকদের দাবিগুলি শুনবে। ৩০ দিনের মধ্যে তারা দপ্তরে রিপোর্ট জমা দেবে বলে খবর।
এদিকে, আগামীকাল থেকে আরও কিছু প্রতিষ্ঠান নতুন করে খুলে যাচ্ছে। অফিস-কাছারিতে আরও কর্মীরা যোগ দেবেন। খুব স্বাভাবিকভাবেই তাতে রাস্তায় যাত্রীর সংখ্যা বাড়বে। সেই ভিড় সামাল দিতে একদিকে যেমন সরকারি বাসের সংখ্যা বাড়ানো হবে, তেমনি দপ্তরের কর্তারা চাইছেন ওইদিন থেকে আরও বেশি করে বেসরকারি বাস রাস্তায় নামুক।
কেননা, শনিবারও রাস্তায় বেসরকারি বাস, ট্যাক্সি, অটোর সংখ্যা ছিল বেশ কম। বেসরকারি বাস চলাচল নিয়ে মালিক সংগঠনগুলি বলেছে, শনিবার এমনিতেই যাত্রী কম থাকে। তাই গাড়িও কম চলে। সোমবার থেকে নিশ্চিতভাবেই আরও বেশি বাস নামানোর চেষ্টা করা হবে। লকডাউনে দীর্ঘদিন বসে থাকা বাসগুলির রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করানো হচ্ছে। পরিবহণ দপ্তর থেকে বাসকর্মীদের জন্য স্যানিটাইজার, মাস্ক, গ্লাভস ইত্যাদি দেওয়া হয়েছে। সেগুলি বিভিন্ন রুটে বণ্টনও করা হচ্ছে।
সংগঠনগুলির নেতারা এদিন ফের দাবি করেন, গত কয়েকদিন বাস চালিয়ে দেখা গিয়েছে, আয়-ব্যয়ের ভারসাম্য থাকছে না। বিভিন্ন রুট থেকে এই সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। সেগুলি নবগঠিত কমিটির কাছে জমা দেওয়া হবে। এই অবস্থায় ভাড়া বৃদ্ধি কেন জরুরি, তা সেই তথ্যের উপর চোখ বোলালেই বোঝা যাবে। বাস মালিকদের একাংশের আবার বক্তব্য, গত কয়েকদিন কিছু রুটে যাত্রী সংখ্যা কম ছিল। সোমবার থেকে যাত্রী বৃদ্ধি পেলে আয়ের চিত্রে কিছুটা বদল হতে পারে।