কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
আরটিডিএএস পদ্ধতি প্রসঙ্গে সেচ দপ্তরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, আগে বর্ষার মরশুমে প্রতিটি জলাধারে সশরীরে গিয়ে জলস্তর মাপতে হত। কোন জলাধারের জলস্তর বিপদসীমার কাছাকাছি পৌঁছেছে এবং কোথাকার জলস্তর বিপদসীমা পার করেছে, সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট মিলত। সেই রিপোর্ট যেত কন্ট্রোল রুমে। তার ভিত্তিতেই বন্যাপ্রবণ এলাকায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হতো। নিচু এলাকা থেকে লোকজন সরানো, বাঁধকে শক্ত করার মতো নানা কাজ দ্রুততার সঙ্গে করতে হতো। কিন্তু সেই কাজে অনেকটাই সময় লাগত। এমনকী সতর্কতা অবলম্বন করার আগেই বিপত্তি ঘটে যেত। কিন্তু আরটিডিএএস পদ্ধতিতে সেই সম্ভাবনা অনেকটাই কম। উপগ্রহ ভিত্তিক এই পদ্ধতি জলস্তর সম্পর্কে আগাম সতর্কবার্তা দেবে। আর তার জেরেই বন্যাপ্রবণ এলাকায় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অনেকটাই সময় মিলবে।