কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জানা গিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরেই এই পরিকাঠামো তৈরির প্রস্তুতি নেওয়া হয়। মঙ্গলবার অধ্যক্ষ নিজে ট্রায়াল দিয়ে বিষয়টির সঙ্গে সড়গড় হন। আগামী দিনে লোকসভা বা অন্য রাজ্যের বিধানসভার অধ্যক্ষদের সঙ্গে জাতীয় স্তরে বৈঠকের ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তির ব্যবহার করা হবে। সেই সঙ্গে নবান্নের পাশাপাশি জেলা প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রেও অধ্যক্ষ বা বিধানসভার উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা এই পরিকাঠামো ব্যবহার করতে পারবেন।
বিধানসভা সূত্রের খবর, লোকসভা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সারা দেশেই পরিষদীয় কাজকর্মকে কাগজহীন করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এই প্রকল্পর নাম দেওয়া হয়েছে ই-বিধান। এর অঙ্গ হিসেবে বিধানসভা ভবনগুলিকে ভিডিও-বৈঠক করার জন্য পরিকাঠামো তৈরির কথা বলা হয়। এবার করোনা আবহে একদিন লোকসভার অধ্যক্ষ দেশের সব বিধানসভা অধ্যক্ষের সঙ্গে ভিডিও-বৈঠক করেন দীর্ঘ সময় ধরে। সে সময় সাময়িক পরিকাঠামো তৈরির জন্য বিধানসভা থেকে সাহায্য নেওয়া হয় কেন্দ্রীয় সংস্থা এনআইসি’র। তারপরই নবান্ন বা পুরসভার মতো এই ধরনের স্থায়ী ও নিজস্ব পরিকাঠামো তৈরির উপযোগিতা অনুভব করেন অধ্যক্ষ। আগামীদিনে এই পরিকাঠামোর সাহায্যে বিধানসভার স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠক করার সম্ভাবনাও খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ।