কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
রাজ্যের ম্যারেজ অফিসার সংগঠনের বক্তব্য, দেড় হাজার রেজিস্ট্রারের মধ্যে কাজ শুরু করেছেন মাত্র কুড়ি শতাংশ। করোনা আতঙ্কে স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তিত সকলেই। করোনা সচেতনতায় রেজিস্ট্রির সময় পাত্র-পাত্রীর সঙ্গে রেজিস্ট্রার ছবি তুলছেন ‘ভি’ বলয়ে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পাত্র-পাত্রী দাঁড়াচ্ছেন দু’পাশে। দু’জনের মাঝে, তবে কিছুটা পিছনে থাকছেন রেজিস্ট্রার। পাত্র-পাত্রী, সাক্ষীদের মধ্যে কেউ করোনা বাহক নেই তো, এই প্রশ্নটাই ভাবাচ্ছে তাঁদের। সেই ভয় থেকেই অনেক রেজিস্ট্রার পাত্র-পাত্রীর বাড়িতে যেতে অনীহা প্রকাশ করছেন।
অধিকাংশ বিবাহ বন্ধনী সংস্থার অফিস এখন বন্ধ। বাড়িতে থেকে পাত্র-পাত্রীর প্রোফাইল তৈরির কাজ চলছে। শহরের একাধিক বিবাহ বন্ধনী সংস্থা জানাচ্ছে, অনেকেই প্রোফাইল তৈরির আগে করোনার বিষয়টিও খোঁজ নিচ্ছেন। তাঁদের স্পষ্ট বলে দেওয়া হচ্ছে, পাত্র-পাত্রী বা পরিবারের সদস্যরা করোনামুক্ত কি না, সেটা জানা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। বিয়ের আগে অনেকেই জ্যোতিষীকে দিয়ে পাত্র-পাত্রীর কুষ্ঠি-রাশি-নক্ষত্র বিচার করান। সেসব ক্ষেত্রে জ্যোতিষীরা শুরুতেই বলে দিচ্ছেন, করোনা যাচাইয়ের ক্ষমতা তাঁদের হাতে নেই।