রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
৩০ জুন পর্যন্ত লোকাল ট্রেন বন্ধ থাকবে। ফলে ২৯ তারিখ পরীক্ষা দিতে পড়ুয়ারা যাবে কী করে? একই বিষয় প্রযোজ্য শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও। ছাত্রছাত্রীরা যতটা সম্ভব তার বাড়ির কাছের স্কুলে গিয়ে পরীক্ষা দেবে। সেই ব্যবস্থা করা হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন। তবে শিক্ষকদের বিষয়টি বকেয়া ছিল। সংসদ জানিয়েছে, যাতায়াতের ঝক্কি এড়াতে শিক্ষকদেরও বাড়ির কাছাকাছি স্কুলে দায়িত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। উচ্চ শিক্ষা বা অন্যান্য সর্বভারতীয় প্রবেশিকা পরীক্ষার কথা মাথায় রেখেই দ্রুত ফলপ্রকাশ করতে চায় সংসদ। সে জন্য যে পরীক্ষাগুলি ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে, সেই খাতার নম্বর সংসদে জমা পড়ার কাজ ২৯ জুনের আগে শেষ করে ফেলতে চাইছে তারা। সেক্ষেত্রে বাকি পরীক্ষার খাতা দেখার কাজ শেষ হলেই চটজলদি ফলপ্রকাশ করে দেওয়া যাবে। সূত্রের খবর, ১২ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত যে পরীক্ষাগুলি হয়েছে, তার উত্তরপত্র সংগ্রহ করেছেন পরীক্ষকরা। এর মধ্যে অনেক খাতা মূল্যায়নও হয়ে গিয়েছে। একাধিক বিষয়ের নম্বর জমাও পড়তে শুরু করেছে সংসদে। পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রশ্ন ও উত্তরপত্র বণ্টনের সময় শিক্ষকদের মাস্কের সঙ্গে গ্লাভসও পরতে হবে বলে জানিয়েছে সংসদ। তাছাড়া ছাত্রছাত্রীদের সুবিধার্থে ক্লাসেই স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। তবে কোন কোন স্কুলকে পরীক্ষা কেন্দ্র করা হবে এবং কোন পড়ুয়ার কোথায় সিট পড়ল, তা নির্ধারিত পরীক্ষা সূচির সাত-দশ দিন আগে ঘোষণা করবে সংসদ।