কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত স্কুল বন্ধ থাকবে। তারপর সেগুলি খোলার আগে স্যানিটাইজ করতে হবে। তবে দু’-একদিন তা করে হাল ছেড়ে দিলে হবে না বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। নিয়ম করে প্রতিনিয়ত সেই কাজ করে যেতে হবে। শিক্ষকদের বক্তব্য, এতে খরচ বাড়বে। সরকার টাকা না দিলে স্কুল তা বহন করবে কী করে? বিকাশ ভবনের এক পদস্থ আধিকারিকের কথায়, দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ রয়েছে। তার উপর পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য জেলায় জেলায় অনেক স্কুলবাড়ি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করা হয়েছে। সেই সব জায়গা ভালো করে জীবাণুমুক্ত করতে হবে। একারণে কেন্দ্রের থেকে আগাম টাকা চাওয়া হয়েছে।
স্কুলগুলিকে স্যানিটাইজ করা ছাড়াও মাস্ক মজুত রাখতে হবে। কারণ কেউ যদি না পরে আসে, তাকে তা দেওয়া হবে। এছাড়াও অন্যান্য কাজ তো আছেই। দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যে এক লক্ষের কাছাকাছি স্কুল রয়েছে। প্রতিটি স্কুলে স্যানিটাইজেশন মেশিন বসানো হবে। শিক্ষামন্ত্রীর কথায়, প্রতি ক্লাসের বাইরে তা বসানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এতে বিপুল অর্থ খরচ হবে। সবটা রাজ্যের পক্ষে বহন করা সম্ভব হবে না বলেই মত শিক্ষা দপ্তরের কর্তাদের।
এদিকে, বিকাশ ভবনের কর্তাদের সঙ্গে নবান্নের বৈঠকে ২০২০-’২১ সালের সমগ্র শিক্ষা ও মিড ডে মিলের অ্যানুয়াল ওয়ার্ক প্ল্যান নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়েছে। নয়া অর্থবর্ষে প্রজেক্ট অ্যাপ্রুভ্যাল বোর্ডের বৈঠকে কত টাকা কেন্দ্রের থেকে চাওয়া হবে, তা নিয়েই কথাবার্তা হয়। সবপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে সমগ্র শিক্ষা এবং মিড ডে মিল খাতে যথাক্রমে ৯,৪০০ এবং দু’ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাব কেন্দ্রের কাছে পাঠানো হয়েছে।