কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বুলেটিনে বলা হয়েছে, রাজ্যের ৬৯টি কোভিড হাসপাতালে করোনা শয্যার সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮,৭৮৫টি। যার মাত্র ১৮.৬১ শতাংশ এখনও পর্যন্ত পূর্ণ। কলকাতার পাশাপাশি জেলাগুলিতেও উত্তরোত্তর বাড়ছে করোনা রোগীর সংখ্য্যা। যে কোচবিহার টানা দু’মাসের বেশি সময় ধরে সম্পূর্ণ করোনাহীন ছিল, পরিযায়ী শ্রমিকরা ফেরত আসার পর মাত্র ২৪ ঘণ্টায় সেখানে ৩৬ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। একমাত্র সক্রিয় আক্রান্তহীন জেলা এখন কালিম্পং।
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ৭২ জনই কলকাতার। তারপর রয়েছে যথাক্রমে উত্তর ২৪ পরগনা (৬০), হাওড়া (৪৭), হুগলি (৪৩), কোচবিহার (৩৬) ও অন্যান্য জেলা। বীরভূম, নদীয়া ও পূর্ব বর্ধমানেও নতুন করে বহু মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। সুস্থ রোগীদের তালিকায় প্রথম নাম রয়েছে কলকাতার (৯০২)। এরপরই আসছে হাওড়া (৪২৬) এবং উত্তর ২৪ পরগনা (২৭৪)।
এদিকে, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রবিবার পর্যন্ত প্রায় ৩৫০ জন করোনা ও তীব্র শ্বাসকষ্টের ‘সারি’ রোগী ভর্তি ছিলেন। করোনা ও সারি রোগী মিলিয়ে ছুটি পেয়েছেন ১০ জনের কিছু বেশি। কেপিসি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিরাপত্তা সরঞ্জামের অভাব এবং এখনও পুরোদস্তুর চিকিৎসক হননি ইত্যাদি যুক্তিতে সম্প্রতি বিক্ষোভ দেখান ইন্টার্নরা। দু’পক্ষের বৈঠক হয়। জুনিয়র ডাক্তাররা করোনার চিকিৎসা করবেন না, এটা যুক্তি হতে পারে না বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এদিকে, রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের এইডস প্রতিরোধ শাখার এক কর্তা লকডাউনের সময় আসতে না পারায় তাঁর বেতন আটকে দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিতর্ক দানা বেঁধেছে।